কুমিল্লার তিতাস উপজেলায় পরিত্যক্ত বোতল কুড়ানোর অপরাধে মানসিক প্রতিবন্ধী যুবককে নারকেলগাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ🏅 পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার (৪ অক্টোবর) সন্ধ্যায় উপজেলার সাহাবৃদ্ধি গ্রামের ফজুল হকের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
নির্যাতনের শিকার ওই যুবﷺকের নাম আল আমিন (২৬)। তিনি সাহাবৃদ্ধি গ্রামের মো. চুনু মিয়ার ছেলে।
আল আমিনের মা রহিমা আক্তার বলেন, “আমার ছেলে প্রতিবন্ধী, তার কার্ডও আছে। তার নেশা বোতল কুড়ানো। মঙ্ꩲগলবার সন্ধ্যায় ফজুল হকের বাড়িতে গিয়ে নাকি বোতল কুড়াচ্ছিল। এ কারণে ফজুল হকের স্ত্রী খᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚোরশেদা বেগম, তার ছেলে জিলানী, রফিকুল ও মেয়ে রুজিনা মিলে আমার ছেলেকে নারকেলগাছের সঙ্গে বেঁধে মারধর করেছে। আমি থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়েছি।”
এদিকেꦫ মারধরের কথা অস্বীকার করে অভিযুক্ত রহিমা আক্তার বলেন, “আল আমিনের বাবা-মা আমাদের বলেছেন বাড়িতে আসলে বাইন্ধা রাখতে। আমরা তাই করেছি।”
মজিদপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সাহাবৃদ্ধি গ্রামের বাসিন্দা মো. মোস্তাক ভূঁইয়া বলেন, “আল আমিন একজন 🌠প্রতিবন্ধী। তার প্রতিবন্ধী কার্ডও আছে। তার নেশা হলো বোতল কুড়ানো। যেভাবে ꦚতাকে গাছের সঙ্গে বেঁধে নির্যাতন করা হয়েছে, তা অমানবিক। আমি উভয়কে বলেছি গ্রামবাসীকে নিয়ে সঠিক বিচার করে দেব।”
এ নিয়ে তিতাস থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুধীন চন্দ্র দাস বলেন, “প্রতিবন্ধীকে গাছไের সঙ্গে বেঁধে মারধরের ঘটনায় একটি অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”