পটুয়াখালীর কলাপাড়ায় সুমী আক্তার (১৯) নামের এক গৃহবধূর ম🌜রদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযোগ উঠেছে, স্বামী ও তার পরিবারের সদস্যদের নির্যাতন সহ্য করতে না পরে ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন ওই 🃏গৃহবধূ।
এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর স্বামী ও দಞেব𓃲রকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বৃহস্পতিবার (১ আগস্ট) রাত সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার লালুয়া ইউনিয়ღনে🎐র হাসনাপাড়া আবাসনের ওই গৃহবধূর শ্বশুর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর পরই স্বামী ইব্রাহিম (২৫) ও দেবর সাইদুল প্যাদাকে (২০) গ্রেপ্তার করেছ🏅ে ♍পুলিশ।
এ ঘটনায় ওই গৃহবধূর বড় ভাই পলাশ হাও💜লাদার আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগ এনে ৩ জনের ন🔥ামে কলাপাড়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, রাতে স্বামী ইব্রাহিমের সঙ্গে গৃহব🐈ধূ সুমী আক্তারের পারিবারিক বিষয় নিয়ে ঝগড়া হয়। একপ♔র্যায়ে ইব্রাহিম ও তার পরিবারের সদস্যরা তাকে মারধর এবং মানসিক নির্যাতন করেন। পরে সুমি তার স্বামীর ঘরের পাশের কক্ষে গিয়ে ফানের সঙ্গে গলায় ওড়না পেঁচিয়ে ফাঁস দেন।
স্থানীয়রা ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করౠেন। এর আগেও সুমীকে ইব্রাহিম বেশ কয়েকবার মারধর করেছে বলে মামলায় উল্লেখ করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কলাপাড়া থ🦹ানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আহম্মদ।
ওসি জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পটুয়াখালী মর্গে পাঠানো হয়েছে। এꩲ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।