‘নদী বাঁচলে ব✃াঁচবে দেশ, আমার সোনার বাংলাদেশ‘, ‘প্লাস্টিকের ব্যবহার রোধ করি, নদী দূষণ বন্ধ করি’ এই স্লোগানে সমবেত কন্ঠে কুড়িগ্রামে🍰র ধরলা নদীকে দূষণমুক্ত রাখার শপথ নিয়েছেন জেলার জলবায়ু কর্মীরা।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) বিকেলে বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে কুড়িগ্র𓂃াম ধরলা নদীর পাড়ে জলবায়ু ও পরিবেশবাদী সংগঠন ইয়ুথনেট গ্লোবালের আয়োজনে ট্রান্সফরমেটিভ পরিবেশগত তত্বাবধানে যুবক ও কিশোরদের সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে সামাজিক প্রচারাভিযানে অংশ নিয়ে তারা এ শপথ বাক্য পাঠ করেন।
এর আগে বৃষ্টিতে ভিজে শিক্ষার্থীরা নদীর তীরে পড়ে থাকা প্লাস্🌱টিকের 𓂃বোতল ও পলিথিন তুলে বস্তা ভরে তা নির্দিষ্ট ডাস্টবিনে ফেলে দেন। এরপরে নদীর পাশের ব্যবসায়ীদের ধরলা নদীতে দূষিত পানি, প্লাস্টিক ও কোনো ধরনের আবর্জনা না ফেলতে বিভিন্ন সচেতনতামূলক পরামর্শ দেন।
স্থানীয় ব্যবসায়ী মো. আবু মিয়া ব๊লেন, “প্লাস্টিক নদীত ফেললে যে নদীর ক্ষতি হয় এইটা হামার জানা ছিল না। কাইল থাকি এটে (নদী) কাউকে নোংরা পানি, ময়লা প্লাস্টিক ফেলবার দেমো না।“
শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌসী মিম বলেন, “আগামী ১ নভেম্বর থেকে নিষিদ্ধ পলিথিনের ব্যবহার বন্ধে বর্তমান সরকার ব্যবসায়ীদের জেল-জরিমানা করবেন। আমরা তার আগেই স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সচেতন ক🐼রছি, যাতে তারা ক্ষতির 📖শিকার না হয়ে নদীকে ভালো রাখেন।“
ইয়ুথনেট সদস্য রিফাত হোসেন রাসেল বলেন, “নদী একটি দেশের রক্ত কনিকার মতো কাজ করে। নদী না থাকলে প্রাণ-প্রকৃতি বাঁচবে না। সেদিক থেকে আমরা ধরলা নদীকে দূষণমুক্ত রাখতে নিয়মিত মনিটরিং করব। এতে সকলের সহযোগিতা💃 চাই।”
সংগঠনের জেলা সমন্বয়ক সুজন মোহন্ত বলেন, “কুড়িগ্রামে আমরা ইকোমেন প্রকল্পের আওতায় পরিবেশ সুরক্ষায় প্রতিনিয়ত কাজ করছি। সেদিক থেকে জেলা শহরের এই ফুসফুস ধরলাকে আমরা রক্ষা করতে চাই। নদী 🐟দূষণ বন্ধে স্বেচ্ছাশ্রমে আমরা এখানে ডাস্টবিস নির্মান করব। লোকজন যেন নদীকে নোংরা না করে আমরা বিশেষ দৃষ্টি দেব।”