• ঢাকা
  • সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২২ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


রাঙামাটিতে অটোরিকশা ধর্মঘট প্রত্যাহার


রাঙ্গামাটি প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২২, ০৫:১০ পিএম
রাঙামাটিতে অটোরিকশা ধর্মঘট প্রত্যাহার

রাঙামাটি শহরের গণপরিবহন অটোর𓆏িকশা পোড়ানো ও ভাঙচুরের ঘটনায় অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছে অটোরিকশা চালক শ্রম🍌িক ইউনিয়ন।

রোববার (১৮ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের আশ্বাসে রা💛ঙামাটি শহরের একমাত্র গণপরিবহন অটোরিকশার ধর্মঘট প্রত্যাহার করে সংগঠনটি।

এদিন শহরের অটোরিকশা চালকরা শিল্পকলা একাডেমির সামনের 🔯সড়কের সমাবেশে উপস্থিত হন। সেখানে বক্তব্য দেন চালক সমিতির সভাপতি পরেশ মজুমদার, সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাবুসহ সংগঠনের নেতারা।

যে গাড়ি পোড়ানো ও ভাঙচুর করা হয়েছে, সেই গাড়ি দুটির ক্ষতিপূরণ প্রদান, ইতোপূর্বে সন্ত্র🀅াসীদের হাতে অপহরণের পর নিখোঁজ অটোরিকশা চালকদের উদ্ধার, রাঙামাটির বিভিন্ন সড়কে পরিবহন♏ শ্রমিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করেন সংগঠনের নেতারা।

সমিতির সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাবু গণমাধ্যমকে বলেন, “রোববার সকালে আমাদের রাঙামাটির সংসদ সদস্য দীপংকর তালুকদার আমাদের সঙ্গে কথা বলেছেন। পুড়িয়ে দেওয়া গাড়ির চালকের বাসায় গিয়ে কꦬিনে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন। সন্ত্রাসীদের গ্রেপ্তার করে প্রশাসন সর্বোচ্চ পদক্ষেপ নেবে–এমন আশ্বাস দেওয়ায় আমরা বেলা ১১টায় সমাবেশ করে কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নিয়েছি।”

এর আগে, গত শুক্রবার রাঙামাটি-কাপ্তাই সড়কের আগরবাগান এলাকায় ‘চাঁদার’ টোকেন না থাকায় একটি অটোরিকশা পুড়িয়ে দেয় সন্ত্রাসীরা। পরদিন রাত ১০টায় শহরের আসামবস্🐟তি এলাকায় আরেকটি অটোরিকশা ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। এই দুই ঘটনার পর রোববার সকাল থেকে রাঙামাটি শহরে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক দেয় অটোরিকশা চালক♓ মালিক সমিতি।

প্রত্যাহারের আগে সকাল থেকে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ধর্মঘট পালন করেন অটোরিকশা চালকেরা। তারা টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভও করেন শহরের পু༒রাতন বাসস্টেশন, বনরূপা, তবলছড়𒆙ি, রিজার্ভবাজার, বনরূপা ও কলেজগেট এলাকায়।

ধর্মঘটের কারণে সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে অফিস ও স্কুল-কলেজগামীরা পড়েন বিপাকে। তবে এসএসসি পরীক্ষার্থীরা এই ধর্মঘটের আওতার বাইরে ছিল। কোনো বিকল্প না থাকায় অনেককেই হেঁটে গন্তব্যে যেতে দেখা গেছে। দূরপাল্লার বাস চলাচল ও জেলার সঙ্গে অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচ🤡ল স্বাভাবিক ছিল।

Link copied!