নওগাঁর বিভিন্ন এলাকার বাজারে গ্রীষ্মকালীন ফল তরমুজ আগাম উঠছে। ফলের দোকানগুলোতে তরমুজ প্রচুর পরিমাণে দেখা গেলেও চড়া মূল্যে বিক্রি হচ্ছে। দাম চড়া থাকায় স্বল্প আয়ের মানুষের ক্রয়ক্ষমতার বাইরে এই ফল। এদিকে আবহাওয়া রাতে ঠান্ড𒅌া ও দিনে গরম হওয়ায় তরমুজ কম বিক্রি হচ্ছে। তবে বিক্রির 🅘পরিমাণ দিন দিন বাড়ছে বলে জানান বিক্রেতারা।
নওগাঁর বাজারসহ বিভিন্ন উপজেলা শহরের বাজারে কিংবা সড়কের পাশে মৌসুমি ফল তরমুজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। ফলের দোকানগুলোতে আপেল, কমলা, পেয়ারা, বরইসহ বিভিন্ন ফলের পাশাপাশি তরমুজও বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি তরমুজ বিক্রি হচ্ছে ৫০ থেকে ৬০ টাকা দরে। ফল ব্যবসায়ীরা জানান, বর্তমানে বাজারে পতেঙ্গা, কুয়াকাটা, বরিশাল, বগুড়াসহ বিভিন্ন জেলার মোকাম থেকে কালো ও বাংলালিংক জাতের এই তরমুজ কিনে আনছেন তারা।𒅌 মোকামে তরমুজের আমদানি থাকলেও বেশি দামে কিনতে হচ্ছে। তাই বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
তরমুজ বিক্রেতা হাবিবুর রহমান বলেন, “প্রতিবছর এই মৌসুমি ফলের ব্যবসা করি। এ অঞ্চলে তরমুজের আবাদ তেꦚমন হয় না। কয়েকটি এলাকায় আবাদ হলেও এই সময়ে বাজারে আসে না। বরিশাল থেকে তরমুজ নিয়ে এসে বিক্রি করি। এর স্বাদ ভালো থাকায় বাজারে চাহিদা আ✨ছে। দুই দিন ধরে বিক্রি করছি। তবে এবার রমজান মাসে বেচাকেনা জমে উঠবে।”
হাবিবুর রহমান আরও জানান, বড় আকারের তরমুজ প্রতি কেজি ৬০ টাকা এবং ছোট আকারের তরমুজ ৫০ টাকা কেজি দরে বꦉিক্রি হচ্ছে। পিস প্রতি খরচ বাদ দিয়ে ১৫-ꦿ২০ টাকা করে লাভ থাকছে।
ভ্যানচালক♊ বেলাল হোসেন বলেন, “চোখের সামনে নতুন ফল দেখে ছেলেমেয়েদের জন্য কিনতে ইচ্ছা হলেও দাম বেশি, তাই কিনতে পারছি না। কদিন গেলে যখন দাম কমবে, তখন কিনব।”
ফল বিক্রেতা আমজাদ হোসে♉ন বলেন, “এখানে আমরা ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছি। এই এলাকায় এ সময় তরমুজ মেলে না। কাঁচা ফল লোকসানের ভয়ে অল্প লাভে ক্রেতাদের কাছে তরমুজ ♕বিক্রি করে দিচ্ছি।”