• ঢাকা
  • শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৬ আশ্বিন ১৪৩১, ১৭ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


চর্মরোগে আক্রান্ত এক পাড়ার ২৫ শতাংশ মানুষ


নাটোর প্রতিনিধি
প্রকাশিত: অক্টোবর ৮, ২০২২, ০১:০৫ পিএম
চর্মরোগে আক্রান্ত এক পাড়ার ২৫ শতাংশ মানুষ

নাটোরের গুরুদাসপুর উপজেলার চাপিলা ইউনিয়নের পাবনা পাড়ায় চর্মরোগ নিয়ে চরম আতঙ্কে রয়েছেন স্থানীয়রা। ইতিমধ্যে ওই এলাকার প্রায় ২৫ ভাগ মানুষ ♑এ রোগে আক্রান্ত হয়েছেন। দিন দিন তা বেড়েই চলেছে।

জানা গেছে, প্রায় দেড় বছর আগে চর্মরোগে আক্রান্ত হন এক গৃহবধূ। এরপর তা ছড়িয়ে পড়ে পুরো পাড়ায়। ভুক্তভোগীদের দাবি, তা♏রা বিশেষজ্ঞ ডাক্তার দেখিয়ে🎃ছেন। ওষুধ খেলে ভালো থাকেন। ওষুধ বাদ দিলে কয়েকদিনেই ওই রোগ ছড়িয়ে পড়ে পুরো শরীরে।

ভুক্তভোগীরা জানান, হঠাৎ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ঘামাচির ম𒉰তো বের হয়। এরপর চুলকানো শুরু হয়। ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে ওই সমস্যা। ওই অবস্থায় শান্তি পেতে চুলকানো শুরু করলে লাল হয়ে যায়। এক পর্যায়ে চুলকানোর কারণে রক্ত বের হয়।

পাবনা পাড়ার সুলতানের স্ত্রী লিমা জানান, প্রায় দেড় বছর আগে হঠাৎ তার ওই🌠 সমস্যা হয়। তিনদিন পরে তার মেয়ের শরীরেও ওই লক্ষণ দেখা দেয়। স্থানীয় চিকিৎসকের পরামর্শে ওষুধ সেবন করেও কোনো প্রতিকার পাননি। এরপর নাটোর শহরের একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ সেবন করেন। এরপরও আরোগ্য না হওয়ায় তিনি ৭ জন ডাক্তার দেখিয়েও রোগমুক্ত হননি।

ওই রোগে আক্রান্ত হাজেরা, রিমা, সুলতান, মেহেদী জানান, দিন রাত ২৪ ঘণ্টা শরীরের বিভিন্ন স্থানে চুলকায়। অনেক ওষুধ খেয়েও কোনো প্রতি🌜কার পাওয়া যাচ্ছে না।

এ বিষয়ে💮 স্থানীয় ইউপি মেম🧸্বার আব্দুর রহমান জানান, ইতিমধ্যে ওই পড়ার ৫০-৬০ জন চর্মরোগে আক্রান্ত হয়েছেন, যা ওই এলাকার জনসংখ্যার প্রায় ২৫ ভাগ। এ নিয়ে গ্রামবাসীদের মধ্যে বিরাজ করছে আতঙ্ক।

গুরুদাসপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মো. মুজাহিদুল ইসলাম বলেন, “ওই গ্রামে সরেজমিনে খোঁজ নিতে সহকারী স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে নির্দেশ দেওয়া 🐬হয়েছে। পাশাপাশি ওই রোগাক্রান্তদের কয়েকজ🎉নকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আসতে বলা হয়েছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যে ওই রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে।”

Link copied!