বাংলাদেশের এবারের দলটা নিয়ে সমর্থকদের অনেক আশা ছিল। বিশ্বকাপে ভালো কিছু করবে টাইগাররা। তাদের নিরাশ করেননি সাকিব আল হাসানের দল। প্রথম ম্যাচে দারুণ একটা জয় তুলে নেয় বাংলাদেশ। এরপরই ছন্দপতন ঘটে দলটির। হেরে বসে ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। হারটাও ছিল বড় ব্যবধানে। বাংলাদেশের হারের বড় দায়টা দলের ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতার কারণে। তবে, অনেকের মতে বিশ্বকাপের মতো আসরে এসে এতো ব্যাটিং পজিশন পরিবর্তন হয়ত ব্যাটসম্যানদের স্বাভাবিক খেলাটা খেলতে দিচ্ছে না।&nb༺sp;
ব্যাটিং অর্ডারে এমন পরিবর্তনের পক𝓡্ষে নন সুজন। বিশেষ করে কোনও পজিশনে বিশেষজ্ঞ কোনও ব্যাটারের পজিশন পরিবর্তন করতে চান না তিনি। যদিও কোচ এবং অধিনায়কের সিদ্ধান্তে বিশ🍌্বাস রাখতে বলছেন সাবেক এই ক্রিকেটার।
সুজন বলেন, “আ𝐆মি মনে করি সুনির্দিষ্ট ব্যাটিং পজিশন গুরুত্বপূর্ণ। আমরা কেন বলি বিশেষজ্ঞ? ঠিক না? ওপেনার বিশেষজ্ঞ, তিন নম্বরের বিশেষজ্ঞ এভাবে বলে। মিরাজ কিছু জায়গ𝐆ায় সফল হয়েছে। তবে আমাদের ব্যাটিং অর্ডার যেহেতু লম্বা সেটা নিয়ে একটা পরিকল্পনা থাকতে পারে কোচ ও অধিনায়কের।”
বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টর আরও যোগ করেন, “তবে আমি মনে করি🌸, শান্ত কখনো বলেনি সে তিন, চার বাঁ পাঁচে খেলবে না। দলের প্রয়োজনে ওকে হয়ত খেলতে হতেও পারে। তবে যেটা প্রশ্ন ছিল, শান্ত গত এক-দেড় বছর ধারে তিনে ꦛব্যাটিং করছে সব ফরম্যাটে। এটা হয়ত তার লে-আউট পজিশন। আমি বিস্মিত হই বা না হই, এটা অধিনায়ক-কোচের সিদ্ধান্ত। আমাদের এটাকেই সঠিক ধরেই এগিয়ে যেতে হবে।”
শুধু টপ অর্ডারে নয়, বাংলাদেশ দলের লোয়ার মিডল অর্ডার নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। এসবের ব্যাখ্যায় সুজন বলেন, “ওয়ানডেতে এমন একটা অবস্থা থাকে মাঝেমধ্যে আপনাকে পরিবর্তন আনতে হয়। মিরাজ আর শান্তর যে ব্যাপারটা থাকে আমরা অনেক সময় বাঁহাতি-ডানহাতি চিন্তা করে কোচ-অধিনায়ক সেভাবে চিন্তা করছে। অনেক সময় এটা প্রয়োজনীয় না। আর হৃদয়ের ব্যাপারটা হচ্ছে আমরা যেহেতু সাকিবে পাঁচে খেলাচ্ছি, মুশফিককে ছয়ে খেলাচ্ছি, হৃদয় সাতে যাবে এটাই তো স্বাভাবিক।”