মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামের ভেতরে বাংলাদেশ দলের অনুশীলন। আর বাইরে সাকিবভক্তদের প্রতিবাদ সমাবেশ, মিছিল। শুক্রবার ছিল ২০-২৫ জনের সাকিব বিরোধী জমায়েত। আর শনিবার সকাল থেকেই সাকিবভক্তরা ঐ এল𒐪াকার নিয়ন্ত্রণ নেয়। রোববার প্রথম টেস্ট শুরুর আগের দিনও সাকিবের পক্ষে ছিল মিছিল ও সমাবেশ।
এরই ಞমধ্যে বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক আসেন সংবাদ সম্মেলনে। সাকিব আল হাসানকে নিয়ে প্রশ্ন হবে সেটি যেন ছিল অবধারিত। নাজমুল হোসেন শান্তও হয়তো তৈরিই ছিলেন। বেশিরভাগ প্রসঙ্গেই ‘কথা বাড়াতে চাই না’- এমন বলেই সামলে নেওয়ার প্রস্তুতিই যেন ছিল তার।
দেশের মাটিতে সাকিবের বিদায় না ন🐈িতে পারাটা কীভাবে দেখছে🥀ন, এই প্রশ্নের জবাবে শান্ত বলেন, ‘কীভাবে দেখছি, আসলে দুর্ভাগ্যজনক। বিদায়টা দেশেই হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু আমরা সবাই জানি কেন হয়নি। এটা নিয়ে আসলে টেস্টের আগের দিন কথা বেশি বাড়াতে চাই না। আমি চাই প্রতিটা খেলোয়াড় খেলায় ফোকাস করুক।’
রাজনৈতিক বাস্তবতা বদলে যাওয়ার পর সাকিবের নামে হত্যা মামলা হয়। তখন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব ছিলেন অধিনায়ক শান্তসহ প্রায়🧜 সব ক্রিকেটার। কিন্তু এখন যখন 𒈔নিরাপত্তার কারণে সাকিব দেশে ফিরতে পারছেন না, তখন তাদের নীরবতা কেন?
উত্তরে শান্ত বলেন, ‘এরকম কোনো কিছুই না। আমি যেটা একটু আগে বললাম আগামীকালকে একটা টেস্ট ম্যাচ শুরু হবে। আমরা সবাই জানি যে হ্যাঁ, উনি যদি এখান থেকে শেষ করতে পারতো, খুবই ভালো হত♛ো। ফোকাসটা পরবর্তীতে সেই জায়গায় আনা হয়൲েছে কীভাবে আমরা টেস্ট ম্যাচটা জিততে পারি।’
তিনি আরও বলেন, ‘এখন যত কথা বলব, এখান থেকে কোনো কিছু পাওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। কারণ আমরা সবাই জানি কেন উনি আসতে পারছেন𓄧 না। বর্তমান সময়ে যে অবস্থা, ফেসবুকে একটা করে স্ট্যাটাস দিলে সবকিছু ꦛসমাধান হয়ে যায়। চিন্তা করছি প্রতিদিন একটা করে আমিও স্ট্যাটাস দেব।’
সাকিবের অনুপুস্থিতিতে কম্বিনেশন খুঁজতে কতটা সমস্যা൩য় পড়ছে বাংলাদেশ?
শান্ত বলেন, ‘অবশ্যই এখন সমস♛্যা হচ্ছে কম্বিনেশন মিলাতে। এটা অস্বীকার করার কিছু নেই। হয়তো এই জায়গাটা ঠিক করতে আমাদের বেশ কিছুদিন সময় লাগবে।’