বাংলাদেশ ক্রীড়া লেখক স🐬মিতির (বিএসপিএ) বিচারে বাংলাদেশের দ্বিতীয় সেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচিত হয়েছেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি ও দেশের সাবেক কিংবদন্তী ফুটবলার কাজী মো: সালাউদ্দিন। শুক্রবার (৩০ ডিসেম্বর) নিজে উপস্থিত থেকে পুরস্কারও গ্রহণ করেছেন তিনি।
তবে পরের দিনই বাফুফের পক্ষ থেকে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বিএসপিএর দেওয়া পুরস্কার প্রত্য📖াখ্যান করা হয়। এবার বাফুফের প্রত্যাখ্যানের কড়া জবাব দিয়েছে বিএসপিএ।
ফুটবলার হিসেবে সালাউদ্দিনকে পুরস্কৃত করা হয়েছে। ꧒এক্ষেত্রে ব্যক্তিগত পুরস্কার কিভাবে বাফুফে💯র বিষয় হয়ে ওঠে সেটা বোধগম্য নয় বিএসপিএর।
এক লিখিত বক্তব্যে বিএসপিএর পক্ষে বলা হয়, “বিএসপিএ 🥂পুরস্কার দিয়ে সম্মান জ𒈔ানিয়েছে সাবেক ফুটবল সুপারস্টার কাজী সালাউদ্দিনকে। এই সম্মাননা তাঁর খেলোয়াড়ি জীবনের কীর্তির জন্য। কিন্তু ব্যক্তির পুরস্কার কী করে বাফুফের নির্বাহী কমিটির বিষয় হয়ে ওঠে, তা আমাদের বোধগম্য নয়।”
সালাউদ্দিনের পুরস্কার প্রত্যাখ্যানের চিঠিতে এই পুরস্কারকেꦐ প্রহসনমূলক হিসেবে ব্যাখ্যা করেছে বাফুফে। আর এতে করে বাফুফে বাﷺকি বিজয়ীদের অসম্মান করেছে বলে মনে করছে বিএসপিএ।
একই বক্তব্যে ব🎀িএসপএ আরও জানায়, “বাফুফের চিঠিতে এটাকে “প্রহসনের পুরস্কার” বলা হয়েছে, যা খুবই দুর্ভাগ্যজনক। প্রথমত, বাফুফে এর কোনো অংশ নয়। দ্বিতীয়ত, প্রহসনের পুরস্কার বললে বাকি পুরস্কারপ্রাপ্ত কীর্তিমানদের অসম্মান করা হয়।”
ক্রীড়াবিদদের সম্মাননা জানাতে নিজেদের প্রক্রিয়াকে সবার ক𒀰াছে গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ ব♍লে দাবি বিএসপিএর।
“এটা আমাদের জন্য নতুন হলেও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে খুবই প্রচলিত সংস্কৃতি। বিএসপিএ অগ্রণী ভূমিকা নিয়ে কাজটা করেছে এবং ক্রীড়াঙ্গনের সেরাদের সম্মান জানাতে পেরে খুশি। আর ক্রীড়াবিদদের পুরস্কৃত করা ও সম্মান জানানোর ধারা বিএসপিএর অনেক পুরোনো। সেই ১৯৬৪ সাল থেকে বর্ষসেরা ক্রীড়া পুরস্কার দিয়ে আসছে এবং এটা ক্রীড়াঙ্গনের সর্বপ্রথম, খুবই গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ বলেই বিবেচিত🌠। এটাই আমাদের গর্ব” একই বক্তব্যে জানায় বিএসপিএ।
বিএসপিএর বিচারে বাংলাদেশের সর্বকালের সেরা ক্রীড়াবিদ নির্বাচিত হয়েছেন জাতীয় ক্রিকেট দলের টেস্ট অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। এছাড়া চার নম্বর হয়েছেন বাংলাদেশে ফুটবল ইতিহাসের সর্বকালের অন্যতম সেরা ফুটবলার প্রয়াত মোনেম ম♓ুন💟্না। সাফ গেমসে পাঁচ স্বর্ণ জেতা মোশাররফ হোসেন খান পঞ্চম সেরা হয়েছেন৷