ব্রাজিল পাঁচ বারের বিশ্বকাপ জয়ী। গোটা বিশ্ব মুগ্ধ তাদের ফুটবলে, মুগ্ধ পেলে, জিকꦏো, সক্রেটিস থেকে রোনাল্ডো, রোনাল্ডিনহো, নেইমারদের খেলায়। সেই ব্রাজিলের সুন্দর খেলা তো দূরের কথা, ফুটবল বিষয়টাই হারিয়ে যাচ্ছে।
শেষ বিশ্বকাপ এসেছে ২২ বছর আগে। বড় ট্রফি বলতে সেই ২০১৩ সালে🧸 জেতা কনফেড🐲ারেশন কাপ, তা-ও ১১ বছর আগে।
ব্রাজিলের তরুণ ফুটবলারদের একে একে ছিনিয়ে নিচ্ছে ইউরোপে♊র ক্লাবগুলি। সে দেশের ঘরোয়া লিগে থাকা বিভি༒ন্ন ক্লাবের ‘স্কাউট’রা (যারা প্রতিভা খুঁজে বার করেন) খবর পাঠাচ্ছেন। সঙ্গে সঙ্গে ক্লাবগুলি অর্থের থলি নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়ছে সেই খুদে ফুটবলারদের পিছনে।
আগে লাতিন আমেরিকার ফুটবলে ছিল শৈল্পিকতা। সেই ফুটবলের ধারক ও বাহক ছিল ব্রাজিলই। আর্জেন্টিনা, উরুগুয়ের মতো দল থাকলেও ব্রাজি﷽লের ‘জোগো বোনি’ বা সুন্দর ফুটবলের জয়গান হত সবচেয়ে বেশি। সেখান থেকে সরে এসেছে সেলেকাওরা।
৭-৮ বছর বয়সী ফুটবলারদের নিজেদের মতো খেলতে দেওয়া উচিত। খেলা ঠিক করতে হবে ১৪-১৫ বছর বয়স থেকে। কিন্তু ব্রাজিলের খুদে ফুটবলাররাও এখন ইউরোপ বা সৌদি আরবের অর্থের হাতছানি 😼সম্পর্কে অবগত। ফলে ইউরোপীয়রা যেভাবে খেলেন, সেই ফুটবল তারা অনুসরণ করছে ছোটবেলা থেকেই।
ব্রাজিলের সাবে🙈ক ফুটবলার গ্রাফাইট বলেছেন, ‘ব্রাজিলের ফুটবলের অতীত ঘরানা এখন খুঁজে পাওয়া মুশকিল। এখন তার কোনও অস্তিত্ব নেই।’
জাতীয় দলের কোচিং আরও একটা সমস্যার কারণ। নিন্দকেরা বলেন, ব্রাজিলের কোচের পদ এখন ‘মিউজিক্যাল চেয়ার’ ꧃-এ পরিণত হয়েছে। ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের পর তিতে দায়িত্ব ছাড়েন, তারপর তিন বার কোচ বদল হয়েছে।
ব্রাজিল ফুটবল সংস্থায় এখনও অলিখিত নিয়ম রয়েছে যে, সে দেশের কোচ ছাড়া আর𒈔 কেউ জাতীয় দলের দায়িত্ব নেবেন না। এই সমস্যা তাদের আরও 🅷বিপদে ফেলেছে।