ইনজুরির কারণে এবারের এশিয়া কাপ খেলতে পারছেন না বাংলাদেশ দলের নিয়মিত ওপেনার তামিম ইকবাল খান। তাই, ওপেনিংয়ে লিটনের সঙ্গী কে হবেন তা নিয়ে রয়েছে প্রশ্ন। এবার এ বিষয়ে কথা বলেছ♏েন খালেদ মাহমুদ সুজন।
মিরপুর স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার (১৫ আগস্ট) সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বাংলাদেশ দলের সাবেক কোচ সুজন। সেখানে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি তামিম (তানজিদ হাসান) হয়তো প্রথম পছন্দ হতে পারে লিটন দাসের সঙ্গেꦰ। আমি জানি না, হয়তো নাঈমও থাকতে পারে। আমি মনে করি না বাংলাদেশ দুইটা ম্ꦡযাচেই থেমে যাবে এশিয়া কাপে। সেকেন্ড রাউন্ডে খেললে তো সুযোগ থাকবে। আর তামিমকে আমি দেখি আসলে এরকম যারা খেলে, খেলোয়াড়- আমরা তাদের থেকে কী আশা করি? দারুণ একটা সূচনা। ও ওরকমই প্লেয়ার।’
জাতীয় দলকে লম্বা সময় ধরেই কাছ থেকে দেখেছেন সুজন। দুই তামিমও তার অচেনা নয়। দুজনের নামের পাশাপাশি ব্যাটিংয়ের মিল নিয়েও কথা বলেছেন তিনি, ‘আমি সিনিয়র তামিমের ছোট বেলা যদি মনে করি, ও ܫযেরকম ✤ব্যাটিং করতো জুনিয়র তামিম এরকমই ব্যাটিং করে। তানজিদ তামিমের এটাই স্টাইল। ও যদি এটা ধরে রাখে, আমি চাই ও রাখুক। ও যেন খুব একটা না বদলায়।’
তানজিদ তামিমকে নিয়ে যেন চাপ তৈরি না হয়, সেদিকেও দৃষ্টি রাখার আহ্বান জানিয়েছেন সাবেক এই ক্রিকেটার, ‘আমরা যেন চাপ তৈরি না করি বাইরে থেকে। ক্রিকেট এমন একটা খেলা সফল হবেন বা ব্যর্থ হবেন। আমি মনে করি এই ছেলের লম্বা পথ পাড়ি দেওয়া, বড় ক্রিকেটার হওয়ার সামর্থ্য আছে। এশিয়া কাপে যদি ও ব্যর্থ হয়, আমি একটুও চিন꧑্তা করবো না। কারণ এ দল, হাই পারফরম্যান্সের সঙ্গে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের বিস্তর একটা ফারাক আছে। এটা আমাদের মানতেই হবে। তারপরও আমি মনে করি তানজিদ ওই কন্ডিশনের সঙ্গে মানিয়ে নেবে। সেখানে যদি ❀ও নিজের খেলাটা খেলে, বাংলাদেশকে দারুণ একটা সূচনা এনে দেবে। ’
সুজন মনে করেন, বাংলাদেশের এবারের এশিয়া কাপ জেতার বেশ ভালো সুযোগ রয়েছে। এর আগে ফাইনাল🌄 খেললেও শিরোপা ছোঁয়া হয়নি তাদের।
সুজন বলেন, ‘আমি মনে করি আমরা ক্যাপেবল। এশিয়া কাপে আমাদের ভালো করা উচিত। ভালো না করলেই বরং আমি আশ্চর্য হব। আমরা ক্যাপেবল। যদিও সত্যি কথা ভারত, পাকিস্তান, শ্রী🦂লঙ্কা কেউই ছেড়ে দেয়ার মতো দল না। সবাই শক্তিশালী দল। কিন্তু আমাদের য😼দি চ্যাম্পিয়ন হতে হয়, তাহলে শক্তিশালী দলকে হারিয়েই চ্যাম্পিয়ন হতে হবে।’
সাবেক এই অধি𒈔নায়ক আরও বলেন, ‘আমি তো সবসময় বলি বাংলাদেশ এখন একটা পরিণত দল। এই ফরম্যাটে আমরা সবসময় ভালো খেলছিলাম। এখন অভিজ্ঞতার দিক থেকে আমরা অনেক এগিয়ে। যেটা বাংলাদেশের একটা প্রধান সমস্যা ছিল আমি মনে করতাম, পেস বোলিং। আমি মনে করি যেভাবে তাসকিন, শরিফুল, মোস্তাফিজ, হাসান, এবাদত উঠে এসেছে। তারাই আমাদের আসল শক্তি।’