এশিয়া কাপের সফল দল ভারত। আধিপত্যের দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে শ্রীলঙ্কা। দলটি বরꩵ্তমান এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়নও। এবারের আসর শুরুর আগে অবশ্য দলটিতে হানা দিয়েছে ইনজুরি। একের পর এক ইনজুরিতে পরে দলটা হারিয়েছে বেশ কয়েকজন তারকা ক্রিকেটারকে। ফলে শক্তি-সামর্থ্যে কিছুটা দুর্বল হয়ে পড়লেও দলটার স্বপ্ন শিরোপা ধরে রাখা।
বুধবার ম্যাচের আগের দিন সংবাদ সম্মেলনে এস লঙ্কান অধিনায়ক দাসুন সানাকা বলেন, “শেষবারও আমরা আন্ডারডগ হিসেবে গিয়েছিলাম। এরপরও আমღরা শিরোপা জিতেছিলাম। আফগানিস্তানের কাছে প্রথম ম্যাচে আবার হেরেছিলাম। আমাদের ওপর কোনো চাপ নেই। আমরা জানি, আমরা কোথায় আছি। আমাদের ভারসাম্য ভালো। আমরা খেলতে মুখিয়ে আছি।”
বাংলাদেশের বোলিং আক্রমণ প্রসঙ্গে অবশ্য শানাকার কথায় ভিন্ন সুর। লঙ্কান অধিনায়ক বলেন, “অবশ্যই বাংলাদেশের বিশ্বমানের পেসার আছে। আমরা এখানে যা বলি 🌟তা আপনারা কীভাবে নাও সেটা আপনাদ💞ের বিষয়। গতবার আমি খারাপ কিছু মিন করিনি, কিন্তু এটা ভাইরাল হয়ে গিয়েছিল। আমাদের অবশ্যই প্রতিপক্ষের জন্য সম্মান আছে। এটা সম্পূর্ণ আসলে তোমরা বিষয়টা কিভাবে নিচ্ছো, তার ওপর নির্ভর।”
২০১৭ সালে নিদাহাস ট্রফি থেকেই শ্রীলঙ্কার সঙ্গে বাংলাদেশের ‘দ্বৈরথ’ নতুন রূপ পায়। স্বাভাবিকভাবেই এশিয়া কাপে বাড়তি মাত্রা পায় সেটি। তাই ম্যাচের আগের দিন লঙ্কান অধিনায়ককে প্রশ্ন করা হয় দু’দেশের ভিতর দ্বৈরথ আছে কিনা? এর উত্তরে সানাকা বলেন, “দুর্ভাগ্যজনকভাবে তারা (বাংলাদেশ) এশিয়া কাপ বা কোনো বিশ্বকাপ জেতেনি। তাদের সম্ভাবনাময় খেলোয়াড় আছে। বিশ্বকাপে যাওয়ার আগে এটি গ🌞ুরুত্বপূর্ণ। তাদের কোথাও না কোথাও শুরু করতে হবে। আগে আমরা ভারতের বিপক্ষেই বেশি খেলতাম। এখন ব্যাপারটি নতুন। বাংলাদেশ ভালো করতে চায়। আমি দ্বৈরথের কিছু দেখি না।এটা আসলে বাইরের ব্যাপার বলেই মনে হয়। আমাদের দুই দলের খেলোয়াড়দের মধ্যে সম্পর্ক ভালো। বাইরের ব্যাপার তো নিয়ন্ত্রণ কর✅তে পারি না। আমাদের মধ্যকার ভাতৃত্ব ভালো। তবে ক্রিকেটের ধরনই এমন।”