নারী বিশ্বকাপের ফাইনালে পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে চুমু-কাণ্ডে স্পেন ফুটবল সভাপতি লুইস রুবিয়ালেস বিপদ যেন কাটছেই না। তার পদত্যা🔯গের দাবি ক্রমেই বাড়ছে। তবে তিনিও নাছোড়বান্দা দেশটির ফুটবল সভাপতির পদ থেকে পদত্যাগ করব🐎েন না। প্রয়োজনে শেষ পর্যন্ত লড়াই করে যাবেন তারপরও পদ ছাড়বেন না বলে জানিয়ে দিয়েছেন।
নারী বিশ্বকাপের ফাইনালে পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে স্প্যানিশ মিডফিল্ডার হেনিফার হের💦মোসোকে ঠোঁটে চুমু দিয়ে বসেন দেশটির ফুটবল সভাপতি রুবিয়ালেস। এখান থেকেই ঘটনার সূত্রপাত। এর পর থেকে এ ঘটনাকে কেন্দ্রে করে তিনি তীব্র সমালোচনার মুখে পড়তে থাকেন তিনি। তার পদত্যাগের আন্দোলন হতে থাকে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের দাবি রুবিয়ালেস শুক্রবার (🍨২৫ আগস্ট) পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন।
চুমু-কাণ্ডের ঘটনাকে কেন্দ্র করে জরুরি সভা ডাকেন স্প্যানিশ ফুটবল ফেডারেশন। সেখানে রুবিয়ালেস বলেন, “আমি পদত্যাগ করবো না। সামাজিকভাবে আমাকে খুন করা হচ্ছে।”
৪৫ বছর বয়সী রুবিয়া🤡লেস আরও বলেন, “দুজনের সম্মতিতে ঘটা একটি ঘটনা কি আমাকে এখান থেকে সরিয়ে দেবে? আমি পদত্যাগ করব না। আমি শেষ পর্যন্ত লড়ব।”
ফাইনালে পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে যে ঘটনাটি ঘটিয়ে ছিলেন স্পেনের ফুটবল সভাপতি। ꦑপরে এ ঘটনা নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা শুরু হলে তিনি সমালোচনাকারীদের ‘ইডিয়েট’ বলেন। পরে সমালোচনা তীব্র আকার ধারণ করলে নিজের ভুল বুঝতে পেরে ক্ষমা চান। আর শুরুতে চুমু-কাণ্ডের ঘটনাকে স্প্যানিশ মিডফিল্ডার হেরমোসো ‘স্নেহ ও কৃতজ্ঞতার স্বাভাবিক প্রকাশ’ হিসেবে বলে ছিলেন। কিন্তু এরপর পেশাদার নারী ফুটবলারদের সংগঠন ফুটপ্রো ইউনিয়ন ও নিজের এজেন্সির মাধ্যমে ‘দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি’ চান এরমোসো। রুবিয়ালেসের বিরুদ্ধে ফিফা তদন্তের ঘোষণা দেয়। তিনি ফিফার আর্টিকেল ধারা ১৩ অনুযায়ী আপত্তিকর আচরণ ও ফেয়ার প্লে লঙ্ঘন করেছেন কি না, তা তদন্ত করে দেখার নির্দেশ দেন ফিফা।