• ঢাকা
  • সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বিপিএল

মিরাজ-আকবরের ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহ চট্টগ্রামের


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০২২, ০৭:৩৫ পিএম
মিরাজ-আকবরের ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহ চট্টগ্রামের
ছবি সংগৃহীত

ইনিংসে শুরুতে ব্যাট হাতে দারুণ সূচনা এনে দেন চট্টগ্রামের উদ্ভোধনী দুই ব্যাটার উইল জ্যাকস ও জাকির হাসান। কিন্তু কুমিল্লার বাঁহাতি পেসার শহিদুলের বলে জ্যাকস আউট হবার পর চট্টগ্রামের ইনিংসে বিপর্যয়। পঞ্চাশ রান হতেই বিদায় টপ অর্ডারের ৫ ব্যাটার। সেখান থেকে দলকে লড়াকু সংগ্রহ এনে দেয়ার বড় কৃতিত্ব মেহেদি হাসান মিরাজ ও উইকেটকিপার ব্যাটার আকবর আলীর। তাদের ৬১ রানের জুটির উপর ভর করে ১৯ ওভার ১ বলে ১৪৮ রানে অলআউট চট্টগ্রাম।  
 
বুধবার (১৬ ফেব্রু🍎য়ারি) মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে বিপিএলের দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ার ম্যাচে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের বিপক্ষে টসে জিতে ব্যাটিংয়ে নামে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। 

ব্যাটিংয়ে নেমে পেটের পীড়া কাটিয়ে ফেরা চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্সের ওপেনার উইল জ্যাকস-জাকির হাসান দারুণ সূচনা এ🦩নে দেন। তবে শুরুর তালটা বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেননি দুই জন। ২২ বলে তাদের উদ্বোধনী জুটি থেকে আসে ৩১ রান। শহিদুলের বলে ৯ বলে ১৬ রান করা জ্যাকস আউট হলে ভাঙে এই জুটি। জাকির অবশ্য দেখে শুনে খেলতে গিয়েই ফেরেন সাজঘরে। মঈনের প্রথম শিকারে যখন পরিণত হন তিনি, তখন নামের পাশে ১৯ বলে ২০ রান।

দুই ওপেনারের মাঝে আরো একটি বড় উইকেট হারায় চট্টগ্রাম। আগের ম্যাচটি জেতানোর নায়ক চ্যাডউইক ওয়ালটন ফেরেন মাত্র ২ রান করܫে। এর꧙পর আফিফ হোসেন (১০), শামীম পাটোয়ারীও (০) সুবিধা করতে পারেননি মঈনের সামনে। এতে দলীয় স্কোর পঞ্চাশ ছুঁতেই ৫ উইকেট হারিয়ে বসে চট্টগ্রাম। এতে বড় সংগ্রহের স্বপ্ন ফিকে হয়ে যায়।

ষষ্ঠ উইকেট জুট🌺িতে অবশ্য দলকে টেনে তোলেন মেহেদী হাসান মিরাজ আর আকবর আলি। ৪০ বলের জুটিতে দুই জন যোগ করেন ৬১ রান। দারুণ ব্যাট করতে থাকা আকবর রনিকে তুলে মারতে গিয়ে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে সাজঘরের পথ ধরেন ২০ বলে ৩৩ রান করে। যেখানে সমান ২টি করে চার-ছক্কা মারেন তিনি। আকবরের আউটের পর বেনি হাওয়েল রান আউটে কাটা পড়েন ৩ রান ক🌞রে।

শেষদিকে ৩টি চার ও ২টি ছয়ে মিরাজের ৩৮ বলে ৪৪ রানের ইনিংসের সঙ্গে মৃত্যুঞ্জয়ের ৯ বলে ১৫ রানের কল্যাণে নির্ধারিত ওভারের আগেই অওলআউট চট্টগ্রাম ১৪৮ রানের সংগ্রহ পায়। 

কু💫মিল্লার🎐 হয়ে তিন ওভারে ২০ রান দিয়ে ৩ উইকেন নেন মঈন। শহিদুল ৩ উইকেট নিতে খরচ করেন ৩৩ রান। আগামী ১৮ ফেব্রুয়ারি ফরচুন বরিশালেরে বিপক্ষে ফাইনালে লড়ার টিকিট পেতে কুমিল্লার প্রয়োজন ১৪৯ রান আর চট্টগ্রামের প্রয়োজন ১০ উইকেট।

Link copied!