• ঢাকা
  • সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৮ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


নারী এশিয়া কাপ

আয়োজন ছাড়াই মাঠে দর্শকদের আনাগোনা


পার্থ প্রতীম রায়
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৩, ২০২২, ০২:৩৭ পিএম
আয়োজন ছাড়াই মাঠে দর্শকদের আনাগোনা

সিলেট থেকে: সকালে ৯ টায় শুরু হয়েছে নারী এশিয়া কাপের প্রথম সেমি-ফাইনাল। দুপুর ১২টা নাগাদ শেষ হওয়া ম্যাচে ঠিক কতজন দর্শক ছিলেন, তা হয়তো হাতে হিসাব করা সম্ভব ছিল। কিন্তু দিন যত গড়িয়েছে, মাঠে বেড়েছে দর্শক। মেয়েদের চার-ছক্কা কিংবা উইকেট পতনে উল্লাস ধ্বনি▨তে মাতাচ্ছেন গ্যালারি।

এমনিতেই পুরো সিলেট শহরজুড়ে নারী এশিয়া কাপ নিয়ে দেখা মিলবে না কোনো একটি ব্যানার কিংবা ফেস্টুনের। নারী ক্রিকেটের♒ এশিয়া সেরার এই লড়াই নিয়ে শহরের জনগণের মধ্যে নে🤡ই কোনো উচ্ছ্বাস। বরং, অনেকেই জানে না নারী এশিয়া কাপের আসর এখানে বসেছে।

বৃহস্পতিবার (১৩ অক্টোবর) সকাল ৯ টায় প্রথম সেমি-ফাইনালে মুখোমুখি হয় ভারত ও থাইল্যান্ড। ওই সময়ে পুরো গ্যালারিজুড়েই শুধু হাহাকার। দিন বাড়ার সাথে সাথে বেড়েছে দর্শক। তবে ভারত-থাইল্যান্ড ম্যাচজুড়ে বেশিরভাগ সময় জুড়েই হাতেগোনা কয়েকজন দর্শকেই পাওয়া গেছে। অথচ, পুরো টুর্নামেﷺন্টেই দর্শকদের জন্য কোনো প্রবেশমূল্য রাখেনি বিসিবি ও এসিসি।

ভারত-থাইল্যান্ড ম্যাচের উল্টো চিত্রের দেখা মিলেছে পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা ম্যাচে। এই ম্যাচের সময় হাজারখানিক দর্শকের দেখা মিলছে। দর্শকদের বেশিরভাগই স্কুল-কলেজগামী শিক্ষার্থী।💦 দুপুরের পর🦹 স্কুল-কলেজ ছুটির পর বেড়েছে দর্শক সংখ্যা।

শহরের লোকজনের মধ্যে কোনো উৎসাহ-উদ্দীপনা না থাকলেও স্টেডিয়াম এলাকার আশেপ🐓াশের দর্শকদের মধ্যে অবশ্য উৎসাহের কমতি নেই। অনেককেই দেখা গেছে পরিবার-পরিজন নিয়ে খেলা উপভোগ করতে এসেছেন।

স্কুল-কলেজগামী ও আশেপাশের অনেকের সাথে কথা হয়েছে সꦅংবাদ প্রকাশের। তারা একবাক্যে জানিয়েছেন, প্রচারণা থাকলে মাঠে থাকতো দর্শকদের উপচে পড়া ভিড়। সামিয়া নামে এক কলেজগামী শিক্ষার্থী বলেন, “বন্ধুদের সাথে খেলা দেখতে এসেছি। প্রথমবারের মতো আসলাম। উৎসাহ নিয়ে এসেছি, আগে কখনো মাঠে বসে খেলা দেখিনি। টিকিট মূল্য না থাকায় আমাদের জন্য আমাদের জন্য আসা সহজ হয়েছে।”

তার সাথে থাকা আরেক দর্শক বলেন, “প্♓রচারনা করলে অনেকেই আসতো। টিভি আর ফেসবুকে বিভিন্ন লিংকের মাধম্যে আসা সংবাদে𓄧 জেনে আমরা এসেছি। প্রচারণা থাকলে স্টেডিয়ামে সবগুলো ম্যাচেই পরিপূর্ণ দর্শক হতো।”

দর্শকদের আগ্রহ না থাকা সত্ত্বেও নেই প্রচারণার অভাব।꧂ হয়তো নারী এশিয়া কাপ বলেই আগ্রহ কিংবা সদিচ্ছা কম। থাকলে হয়তো লোকে লোকারণ্যে পরিণত হতো এবারের নারী এশিয়া কাপ।

Link copied!