• ঢাকা
  • মঙ্গলবার, ১৭ ডিসেম্বর, ২০২৪, ১ পৌষ ১৪৩১,

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ব্যাংক লেনদেনে মিথ্যা তথ্য দিলে ৩ বছরের জেল


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১৩, ২০২১, ০৫:১৯ পিএম
ব্যাংক লেনদেনে মিথ্যা তথ্য দিলে ৩ বছরের জেল
ফাইল ছবি

ব্যাংক লেনদেনের ক্ষেত্রে কারাদণ্♈ডের বিধান বিধান রেখে ‘পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেমস আইন, ২০২১’ এর খসড়ার চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

এর ফলে লে🍎নদেনের ক্ষেত্রে কেউ মিথ্যা তথ্য দিলে অনধিক তিন বছরের কারাদণ্ড ও 🌃৫০ লাখ টাকা জরিমানা অথবা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হতে হবে।

সোমবার (১৩ ডিসেম্বর) প্রধান🦂মন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়। এ সময় ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী ও সচিবালয়ে মন্ꦍত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা বৈঠকে যোগ দেন।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম প্রেস ♒ব্রিফিংয়ে এ অনুমোদনের কথা জানান। 

ছবি : সংগৃহীত

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‍“যেসব পেমেন্ট এবং সেটেলমেন্ট হচ্ছে ব্যাংকে, সেখানে কোনো আইন ছিল না। কিছু রেগুলেশন দিয়েꦚ পরিচালিত হতো। বর্তমানে ডিজিটাল লেনদেন হওয়ার কারণে এ আইন নিয়ে আসা হয়েছে। তবে খসড়া আইনে ৪৭টি ধারা রয়েছে। তবে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ভার্চুয়াল মুদ্রা এ খসড়া আইনে যুক্ত করা হয়নি।”

খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, “ক্রিপ্টোকারেন্সি এটার মধ্যে ইনভলভ নয়। ক্রিপ্টোকারেন্সি ইস নট এ কারেন্সি। ওটা কিন্তু কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে অনুমোদিত কোনো ট্রানজেকশন নয়। ডিজিটাল ব্যাংকিং ডাজ নট মꦑিন ক্রিপ্টোকারেন্সি, এটা খেয়াল রাখতে হবে।”

এ সময় খসড়া আইনে বিভিন্ন অপরাধে শাস্তির কথা উল্লেখ করা হয়েছে বলে জানানিয়ে খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, “খসড়ায় ব𒈔্যাংক, কোম্পানির মাধ্যমে গৃহীত বা সংগঠিত অপরাধের ক্ষেত্রে এ কোম্পানির মালিক, পরিচালক, কোম্পানির প্রধান নির্বাহী, ব্যবস্থাপক, সচিব বা অন্য কোনো কর্মকর💎্তার সংশ্লিষ্টতা থাকলে তাদের পদ থেকে অপসারণের বিধান রাখা হয়েছে। কীভাবে লেনদেন হবে, পরিশোধ হবে, পরিচালনা হবে এবং সেবা কীভাবে দেওয়া হবে, সেগুলো খসড়া আইনে উল্লেখ করা হয়েছে। আইনের বিধান লঙ্ঘন করলে তাকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড এবং অনধিক ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ড দিতে পারবে। ধরুন কাউকে কোনো কারণে সাসপেন্ড করা হলো, তুমি লেনদেন করতে পারবে না, কিন্তু সে যদি আদেশ ভঙ্গ করে লেনদেন করে তাহলে তাকে এ শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে। এটাই সর্বোচ্চ শাস্তি।”

আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, “মিথ্যা তথ্য, দলিল বা বিবৃতি দিলেꦇ অনধিক তিন বছরের কারাদণ্ড, অনধিক ৫০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দণ্ড হতে পারে।”

এছাড়𒊎া খসড়া আইনটি নগদ, বিকাশসহ অন্যান্য মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয় বলে জানান তিনি।

এ সময় নতুন আইন করার কেন প্রয়োজনীয়তা হলো প্রসঙ্গে সাংবাদিকরা জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, “পেমেন্টের যে ব্যবস্থাপনা, সে বিষয়ে কোনো আইন ছিল না, বিধিমালার অওধীনে করা হতো। এখন দেখা যাচ্ছে যে, এটা ডিজিটাল হয়ে যাচ্ছে। এগুলো বিধিবিধানের মধ্যে ছিল না। সেজন্য পুরো পদ্ধতিগুলো আলাদা করে আইনে আনা হয়েছে।”

Link copied!