রাজধানীর বাজারগুলোতে একদিনের ব্যবধানে সব ধরনের সব💮জির দাম বেড়েছে। প্রকারভেদে কি❀ছু সবজিতে দাম দ্বিগুণ বেড়েছে।
শুক্রবার (৭ জুন) নগরীর কারওয়ান বাজারে প্রতি কেজি বেগুন বিক্রি হয়েছে ৬০ টাকায়। কচুর মুখি ৯০ থেকে ১০০, ঝিঙা ৫০, পেঁপে ৬০ജ, ঢেঁড়স ৫০, করলা ৮০, কাঁকরোল ৮০, মরিচ ১২০, বরবটি ১০০ এবং লাউ বিক্রি 𒁃হয়েছে প্রতি পিস ৬০ টাকায়।
একই বাজ𒊎ারꦬে বৃহস্পতিবার বেগুন প্রতি কেজির দাম ছিল ৫০ টাকা। কচুর মুখি ৮০, পটল ৪০, ঝিঙা ৫০, পেঁপে ৫৫, ঢেঁড়স ৩০, করলা ৪০, কাঁকরোল ৬০, মরিচ ১২০, বরবটি ৬০ এবং লাউ প্রতি পিসের দাম ছিল ৪০ টাকা।
তেজগাঁও থেকে আসা হোসেন নামের এক ক🦹্রেতা বলেন, “আজকে বাজারে সব ধরনের সবজির দাম বেশি। গতকাল বাজেট হয়েছে, এই সুযোগে বিক্রেতারা আজকে সবজির দাম বাড়িয়েছে। তাছাড়া তো বাজারে সবজি কম দেখি না। সব🅘কিছুই আছে।”
ধানমন্ডি থেকে আসা হায়দার বলেন, “সব সবজ🌊ির দাম অতিরিক্ত। কয়েকদিন আগেই ঢেঁড়স কিনছি ২০ থেকে ৩০ টাকা। আজকে কিনতে হচ্ছে ৫০ টাকায়। মুরগির দামও আজকে বেশি। মুরগি কিনতে গিয়েও তো পারলাম না। দাম কমবে কি না জানি না। কোরবানি আসতেছে পেঁয়াজ, রসুনের দামও বেশি।”
সবজির ক্রেতা সুমন বলেন, “বাজেট দিয়েই খালাস। পরে আর বাজার তদারকি হয় না। তদারকির অভাবে সাধারণ মানুষ বেশি দামে𓄧 কিনছে সবজি। সিগারেট তো নতুন ♉আসেনি এখনো, দাম বাড়ায় দিয়েছে। সব সিন্ডিকেট।”
সবজি বিক্রেতা মোতালেব বলেন, “বাজꦫেট নয়, বাজারে সবজি কম আসলেই দাম বাড়ে। আর সবজি বেশি আসলে দাম কমে। বাজারে আজ ক্রেতার তুলনায় সবজি কম, তাই দাম বে🍰শি। দাম কমবে হয়ত কয়েকদিন পর।”
মোশারফ নামের🌄 আরেক সবজি বিক্রেতা বলেন, “বাজারে সবজি কম আসায় আজ দাম অনেক বেশি। বাজেটের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই কাঁচা সবজির। কাঁচা সবজির দাম ওঠা-নামা করে সরবরা🍷হের ওপর।”