• ঢাকা
  • শুক্রবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৪, ১৫ ভাদ্র ১৪৩১, ২৪ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘যাদের আয় বেশি, তারাই মাংস খেতে পারবে’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: অক্টোবর ১৮, ২০২৩, ০৯:৫৫ পিএম
‘যাদের আয় বেশি, তারাই মাংস খেতে পারবে’
ছবি : সংবাদ প্রকাশ

রাজধানীতে ৬ দিনের ব্যবধানে কমতে শুরু করেছে ডিম ও মাছের দাম। তবে খুশির খবর নেই মাংসের বাজারে। গত ১৫ দিনের ব্যবধꦺানে গরুর মাংসের দাম স্থিতিশীল থাকলেও মুরগি ও খাসির বেড়েছে ১০ থেকে ৫০ টাকা পর্যন্ত।

বুধবার (১৮ অক্টোবর) ঢাকার কারওয়ান বাজারে মুরগির ডিম (লাল) প্রতি হালি বিক্রি হয়েছে ৫০ টাকা ও (সাদা) ৪৮ টাকা। এছাড়াও রুই মাছ আকারভেদে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে♒ ২৮০ থেকে ৪০০ টাকা, কাতলা ৩৫০ থেকে ৪৫০ টাকা, পাবদা ৫৫০ টাকা, চিংড়ি (গলদা ও বাগদা) ৬৫০ থেকে ꧟৮০০ টাকা এবং কোরাল মাছ প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৬৫০ টাকা।

গত ১৩ অক্টোবর একই বাজারে মুরগির (লাল) ডিমের দাম ছিল প্রতি হালি ৫৪ টাকা ও (সাদা) ৪৮ টাকা। এছাড়াও, আকারভেদে রুই মাছের প্রতি কেজির দাম ছিল ৪০০ থেকে ৬০০ টাকা, কাতলা ৪০০ থেকে ৫০০ টাকা, প💛াবদা ৬০০ টাকা, চিংড়ি (গলদা ও বাগদা) ৭৫০ থেকে ১♛০০০ টাকা এবং কোরাল মাছ প্রতি কেজির দাম ছিল ৭০০ টাকা।

বিক্রেতারা বলছেন, আমদানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বাজারে কমতে শুরু করেছে ডিম ও মাছের দাম। তা♕দের দাবি, দাম কমলেও বাজারে ক্রেতা সমাগম বাড়েনি।

বাজারে ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি বি🧸ক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকায়, সোনালি ৩২০ টাকা এবং লেয়ার মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকা। এছাড়াও খাসির মাংস ৯৫০ থেকে ১০৫০ টাকা এবং গরুর🦩 মাংস বিক্রি হচ্ছে প্রতি কেজি ৭৫০ টাকা।

গত ১৫ দিন আগে বাজারে ব্রয়লার মুরগি বিক্রি হয়েছে প্রতি কেজি ১৮০ টাকা, সোনালি মুরগি ৩০০ টাকা এবং লেয়ার মুরগি ২৯০𓆏 টাকায়। এছাড়া খাসির মাংসের দাম ছ🍎িল ৯০০ থেকে ১০০০ টাকা।

মুরগি বিক্রেতারা বলছেন, সরবরাহ কম-বেশির কারণে🦩 দাম উঠানামা করছে। খাসির মাংস বিক্রেতার ভাষ্য, আগামী ১ মাসের মধ্যে আরও বাড়বে খা🗹সির মাংসের দাম।

ꦍবাজার করতে আসা রিপন নামের এক ক্রেতা বলেন, “১০০ টাকার নিচে কোনো সবজি বিক্রি নেই। প༒েঁপে আর কত খাবে মানুষ। ভাই মাংসের বাজার আর নিম্ন আয়ের মানুষের জন্য নেই। যাদের আয় রোজগার বেশি। তারাই মাংস কিনে খেতে পারবে।”

চন্দনা রানি শর্মা নামের আরেক ক্রেতা বলেন, “ডিম কিনলাম ৫০ টাকা হালি। দুই দিন আগে ৫৪ টাকা ছিল। বাজারের কথা বলাই যায় না। মানুষ তাদের প্রয়োজন মাফিক ൲আর খেতে পারছেন না। চাহিদার চেয়ে তাকে কম খেতে হচ্ছে।”

খাসির মাংস বিক্রেতা সোহাগ বলেন, “বাজারে খাসির মাংসের দাম গত কয়েক দিনের তুলনায় ৫০ টাকা বেড়েছে। এক মাস পর আরও বাড়বে। ছাগলের সরবরাহ কমে যাবে। কারণ শীত আসতেছে। শীতে অনুষ্ঠান বেশি হওয়াতে মাংসের চাহিদা বাড়🌌ে।”

গরুর মাংস বিক্রেতা মজিবর রহমান বলেন, “গরুর মাংস ব🌃র্তমান♚ে ৭৫০ টাকা কেজি। অনেক আগে থেকেই এই দাম। মানুষের কাছে টাকা-পয়সা কম থাকায় আমাদের বিক্রি কমে গেছে। ব্যবসার পরিস্থিতিও ভালো না।”

মুরগি বিক্রেতা সেলিম বলেন, “মুরগির সরবরাহ কম-বেশি হয়।⛎ তাই ১০/২০ টাকা বাড়ে, আবার কমে। এটা তেমন কোনো কিছু না। তবে ক্রেতা কমেছে।”

ডিম বিক্রেতা জাহাঙ🌼্গির 𓂃বলেন, “ডিমের সরবরাহ বাড়ছে। আর দামও কমছে। কয়েকদিন আগে সরবরাহ কম থাকার কারণে দাম বেড়েছিল।”

Link copied!