অন্তর্বতীকা😼লীন সরকারের উপ🀅দেষ্টা পরিষদের আকার শিগগিরই আরও বাড়তে পারে। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের কাজে অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা উপদেষ্টা পরিষদে আসতে পারেন বলে আলোচনা চলছে। এর মধ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের জন্য একজন চিকিৎসক এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জন্য একজন সাবেক আমলা অন্তর্বতীকালীন সরকারের নতুন উপদেষ্টা হিসেবে যুক্ত হতে পারেন।
সূত্র জানায়, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে কাজের গতি এবং শৃঙ্খলা ফেরাতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে। এই মন্ত্রণালয়ে বর্তমানে যিনি উপদেষ্টার দায়িত্বে আছেন, তিনি মূলত ব্যাংকিং পেশার একজন দক্ষ মানুষ। তাই একজন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক🉐কে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে। এক্ষেত্রে দু’জন চিকিৎসকের নাম আলোচনায় আছে, তাদের মধ্যে একটি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন সিনিয়র অধ্যাপকের নাম 🏅রয়েছে।
আরও জানায়, দ্রব্যমূল্য ও ব্যবসা-বাণিজ্যে চলমান পরিস্থিতি সামাল দিতে নানা জটিলতার মুখোমুখি হচ্ছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ একই সঙ্গে দায়িত্ব পালন করছেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের মতো গুরুত্বপূর্ণ মন্ত🗹্রণালয়। এ ছাড়া তিনি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়েরও দায়িত্ব পালন করছেন। ফলে দেশের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় সামাল দেওয়া তার পক্ষে কঠিন হয়ে পড়েছে। তাই দু’য়েক দিনের মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে নতুন উপদেষ্টা নিয়োগ দে꧙ওয়া হতে পারে। এই তালিকায় আছেন সদ্য এবি পার্টির আহ্বায়ক পদ থেকে পদত্যাগ করা সাবেক সচিব এ এফ এম সোলায়মান চৌধুরীর নাম। তিনি বুধবার দলটির আহ্বায়কের পদ ছাড়েন।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ৮ আগস্ট শপথ নেন শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তার নেꦦতৃত্বাধীন সরকারে ইতিমধ্যে ২০ জন উপদেষ্টা যুক্ত হয়েছেন। প্রথম দফায় ১৬ জন এবং দ্বিতীয় দফায় আরও ৪ জন উপদেষ্টা নিয়ে সরকার পরিচালিত হচ্ছে। বর্তমানে ড. ইউনূসসহ ২১ সদস্যের উপদেষ্টা পরিষদ সরকারে রয়েছে।