• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২৪, ১৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৫ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


‘নগর দরিদ্রদের জন্য রাজউকের কোনো পরিকল্পনা নেই’


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: জুন ২, ২০২৪, ০৮:৫৪ পিএম
‘নগর দরিদ্রদের জন্য রাজউকের কোনো পরিকল্পনা নেই’
জাতীয় সংলাপ। ছবি : সংগৃহীত

নগর গবেষণা কেন্দ্রের চেয়ারম্যান এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইমেরিটাস অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেছেন, “বস্তিবাসীদের অধিকার সুরক্ষার বিষয়টি প্রথমে বঙ্গবন্ধুই করেছিলেন। নগর দরিদ্রদের জন্য র♔াজউকের কোনো পরিকল্পনা নেই।”

রোববার🎐 (২ জুন) রাজধানীতে অনুষ্ঠিত 𒅌এক জাতীয় সংলাপে তিনি এসব কথা বলেন।

এদিন ডেইলি স্টারের আজিমুর রহমান কনফারেন্স হলে বায়ুমণ্ডলীয় দূষণ অধ্যয়ন কেন্দ্র (ক্যাপস), বাংলাদেশ রিসোর্স সেন্টার ফর ইনডিজিনাস নলেজ (বারসিক) এবং কোয়ালিশন ফর দ্য আরবান পুওর (কাপ)-এর যৌথ আয়োজনে ‘নগর দরিদ্র𝔉 জনগোষ্ঠীর জ্বালানি ব্যবহার এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি গ্রহণে চ্যালেঞ্জ : প্রেক্ষিত ঢাকা মহানগরী’ শীর্ষক একটি জাতীয় সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়।

💮অধ্যাপক নজরুল ইসলাম বলেন, “নগর নীতিমালা তৈরি হয়েছে, কিন্তু সেটির কোনো বাস্তবায়ন নেই। নগর নীতিমালাতে নগর দরিদ্রদের জ্বালানিসহ অন্যান্য অধিকার বিষয় বলা হয়েছে। তাই এটিকে গুরুত্💜ব দিতে হবে।”

সভাপতির বক্তব্যে ক্যাপসের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. আহমদ কামরুজ্জমান মজুমদার বলেন, “নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার বায়ুমান এবং জ্বালানি উন্নয়ন উভয় ক্ষেত্রেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জ্বালানি চাহিদা পূরণে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার গ্রিন হাউজ গ্যাস নিঃসরণের পরিমাণ প্রতিনিয়ত বাড়িয়ে দিচ্ছে। যা বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার পাশাপাশি বায়ুমানের ব্যাপক অবনতির কারণ হতে পারে। জীবাশ൲্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমিয়ে নবায়নযোগ্য শক্তি ব্যবহার বৃদ্ধি এই চ্যালেঞ্জগুলি মোকাবিলার জন্য একটি কার্যকর সমাধান হতে পারে।”

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ইন্সটিটিউট অব আর্কিটেক্টস বাংলাদেশের (আইএবি) ভাইস প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক মোহাম্মদ আলী নকী বলেন, “আমরা যখন কোনো প্ল্যান করি তখন বস্তিবাসীদেরকে বাদ দিয়েই প্ল্যান করি। নগরের এই জনগোষ্ঠীকে বাদ দিয়ে আমরা কখনোই জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করতে পারব না। নবায়নযোগ🐻্য জ্বালানি গ্রহণের যে চ্যালেঞ্জ সেটি আমাদের এই বস্তিবাসীদেরকে নিয়েই মোকাবিলা করতে হবে।”

স্টেট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের প্রো-ভা🀅ইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. নওজিয়া ইয়াসমিন বলেন, “আমরা যে জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করছি, সেটি পরিবেশে গ্রিন হাউস গ্যাস নির্গত করে যেগুলো আম💛াদের জলবায়ু পরিবর্তনে নিয়ামক হিসেবে ভূমিকা রাখছে। আমরা যত জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার করছি তত আমাদের স্বাস্থ্যঝুঁকি বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের নিজেদের সচেতন হতে হবে এবং বস্তিবাসীদেরকে আলাদা করে না দেখে তাদের নিয়েই জীবাশ্ম জ্বালানি নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। এসব নবায়নযোগ্য জ্বালানি কীভাবে সংরক্ষিত হবে সেটিও ভাবতে হবে।”

বাংলাদ☂েশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের এনার্জি, ইনভেস্টমেন্ট গ্রান্টস এবং ব্লেন্ডেড ফাইন্যান্সের অ্যাটাচি প্রোগ্রাম ম্যানেজার কিয়ারা ভিদুসি বলেন, “আমরা জানি নবায়নযোগ্য শক্তিই ভবিষ্যৎ। তাই আমাদের নবায়নযোগ্য শক্তিকে জনসাধারণের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে। সবার মধ্যে এই বিষয়ে সচেতনতা তৈরি করতে হবে।”

Link copied!