কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সরকারি গাড়ি বিধিবহ🌠ির্ভূতভাবে ব্যবহার না করার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে এ-﷽সংক্রান্ত একটি চিঠি জারি করা হয়েছে।
সব মন্ত্রণালয়ের সচিবদের দেওয়া এ চিঠিতে বলা হয়, বেশ কয়েকজন কর্মচারী প্রচলিত বিধি ও প্রাধিꦍকার বহির্ভূতভাবে স💫রকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন বলে সরকার জানতে পেরেছে। বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ এবং আওতাধীন দফতর ও সংস্থার কর্মকর্তাদের প্রাধিকার-বহির্ভূত গাড়ি ব্যবহার বন্ধ করার অনুরোধ করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
পত্রে বলা হয়, প্রজাতন্ত্রের বেশ কিছু কর্মচরী প্রচলিত বিধি ও প্রাধিকার-বহির্ভূতভাবে সরকারি গাড়ি ব্যবহার করছেন। এমনকি কোনো কোনো মন্ত𒁏্রণালয় ও বিভাগ যৌক্তিক কোনো কারণ ছ꧙াড়াই বিভিন্ন দপ্তর, অধিদপ্তর, সংস্থা, ব্যাংক-বীমা, কোম্পানি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান থেকে অধিযাচন করে (চেয়ে) গাড়ি আনা হচ্ছে।
এতে আরও বলা হয়, প্রাধিকারপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের সুদমুক্ত ঋণ ও গাড়ি সেবা নগদায়ন নীতিমালা-২০২০-এর আওতায় গাড়ির ঋণ সুবিধাপ্রাপ্ত ඣকোনো কোনো কর্মকর্তা গাড়ি রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় বাবদ সমুদয় অর্থ (৫০ হাজার টাকা) গ্রহণ করার 🐲পরও অনৈতিক ও বিধিবহির্ভূতভাবে বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানের গাড়ি ব্যবহার করছেন। অথচ ওই নীতিমালার ১৭ অনুচ্ছেদে এ ধরনের অনিয়মের বিষয়টি বন্ধ করার পাশাপাশি সুস্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে।
এত𒈔ে উল্লেখ করা হয়, প্রজাতন্ত্রের কিছু কর্মচারীর প্রাধিকার বহির্ভূত গাড়ি ব্যবহারের এ ধরনের প্রবণতার ফলে একদিকে জনপ্রশাসনে বিশঙ্খলা ও আর্থিক অপচয়ের কারণ ঘটছে। অন্যদিকে প্রজাতন্ত্রের কর্মচারীদের নৈতিকতার বিষয়টি প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে এবং সমাজে তাদের ভাবমূর্তি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। এতে সরকারের দায়িত্ব সচেতনতা সম্পর্কেও জনমনে প্রশ্নবিদ্ধ ধারণা তৈরি হচ্ছে। এসব কারণে সরকার এ বিষয়ে অনমনীয় নীতি গ্রহণ করেছে।
এ অবস্থায়, সরকার বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ এবং আওতাধীন দপ্তর ও সংস্থাগুল♔োর কর্মকর্তাদের প্রাধিকার-বহির্ভূত গাড়ি෴ ব্যবহার কঠোরভাবে বারিত করার (বন্ধ করার) অনুরোধ করেছে। সূত্র: বাসস