• ঢাকা
  • বুধবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৪, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বাজারে সবজি ও ডিমের দাম চড়া


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: মে ২৪, ২০২৪, ০৯:২৪ এএম
বাজারে সবজি ও ডিমের দাম চড়া

রಌাজধানীর বিভিন্ন বাজারে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে কাঁচা সবজি। পাশাপাশি কমেনি ডিমের দামও। ফলে ক্রেতার নিত্যপণ্যের বাজার এখনো নাগালের বাইরে।

শুক্রবার (২৪ মে) নগরীর কারওয়ান বাজারে টমেটো প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। এছাড়াও বেগুন ৬০, পটল ৩০⛄, কাঁচামরিচ ১৬০, ঝিঙা ২৫, ঢেঁড়শ ৪০, শসা ৪০, বরবটি ৬০, করলা ৪০, ধুন্দল ৩০, লাউ ৩০ থেকে ৪০, পেঁপে ৫০ এবং চিচিঙ্গা প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়।

আর ডিমের বাজারে মুরগির লাল ডিম বিক্রি হচ্ছে প্রতি হালি ৫০ ও ডজন ১৪৫, সাদা ডিম প্রতি হ🤪ালি ৪০ ও ডজন ১৪০ এবং হাঁসের ডিম প্রতি হালি ৫৫ ও ডজন ১৬৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

গত সপ্তাহে একই বাজারে টমেটো প্রতি কেজির দাম ছিল ৬০ টাকা। এছাড়াও বেগুন ৬০, পটল, ৩০, কাঁচা মরিচ ১৮০, ঝিঙা ৪০, ঢꦬেঁড়শ ৩০, শসা ৩০, বরবটি ৫০, করলা ৫০, ধুন্দল ৪০, লাউ ৩০, পেঁপে ৮০ এবং চিচিঙ্গা প্রতি ♛কেজির দাম ছিল ৩০ টাকা।

অপরদিকে ঢাকার মোহাম্মদপুর টাউন হল বাজারে টমেটো ৮০ টাকার স্থলে ৭০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া বেগ🎐ুন ৯০ এর স্থলে ৭০, পটল ৬০ থেকে ১২০ এর স্থলে ৫০ থেকে ৮০, কাঁচা মরিচ ১৯০ এর স্থলে ২০০, ঝিঙা ৭০ থেকে ৮০ এর স্থলে ৫০ থেকে ৬০, ঢেঁড়শ ৫০ থেকে ৬০ এর স্থলে ৪০ থেকে ৫০, শসা ৭০ থেকে ৮০ এর স্থলে ৬০ থেকে ৭০, বরবটি ৮০ থেকে ১০০ এর স্থলে ৬০ থেকে ৭০, ধুন্দল ৮০ এর স্থলে ৫০, লাউ ৫০ থেকে ৬০ এর স্থলে ৬০ থেকে ৭০, করলা ৬০ থেকে ৭০ এর স্থলে ৮০ এবং পেঁপে ৮০ এর স্থলে প্রতি কেজি বিক💜্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়।

বিক্রেতারা বলছেন, গত সপ্তাহে দাম বেশি থাকায় এ সপ্তাহে ক্রেতা কম। ফলে সবজির চাহিদার তুলনায় জোগান বেশি 💎থাকায় দাম কমেছে।

কমলেশ বিশ্বাস নামের এক ক্রেতা বলেন, “গুঁটি কয়েকট সবজির দাম গত সপ্তাহের তুলনায় একটু কম। তবে কমে যাওয়ার সবজির দাম এখনো বেশি মনে হচ্ছে। কারণ গ্রীষ্মকালীন সবজির 𒁃ভরা মৌসুমে যে দামে সবজিগুলো বিক্রি হচ্ছে তা বেশি। যেমন ধরেন-বেগুন টমেটো ৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এর দাম তো বর্তমানে ২০ টাকা ৩০ টাকা হওয়া দরকার ছিল। তাছাড়া বেগুন ৬০ থেকে ৭০ টাকায় কিনতে হচ্ছে। এর দাম এখন ২০ টাকা ২৫ টাকা থাকার দরকার। আর ওই ১০-২০ টাকা দাম কমে যাওয়া আমাদের জন্য কম নয়।”

মুরাদ✱ নামের আরেক ক্রেতা বলেন, “কারওয়ান বাজারের এক দোকানে বরবটি চায় ৮০ টাকা কেজি, আরেক দোকানে ৬০ টাকা। ৮০ টাকায় বিক্রি করা বরবটি দোকান ১ কেজি ছাড়া আবার দিবে না। এমনি তো দাম বেশি তার ওপর একেক জায়গায় একেক দাম শুনে মাথা ঘুরে। কনফিউজড হয়ে যাই কোনটা টাটকা আর কোনটা বাসি। সবজির দাম বেঁধে দিতে পারবে না এটাও বুঝি, কিন্তু দাম এত বেশি হেরফের কেন হয় বুঝি না। বাজার তো কেউ দেখে না। এগুলো দেখার দরকার।”

রাজিব নামের ✤এক সবজির বিক্রেতা বলেন, “গত সপ্তাহের চেয়ে ক্রেতা অনেক কম। গত সপ্তাহে দাম বেশি ছিল। তাই হয়ত ক্রেতা ꦏআসতে চায় না। সবজি অনেক বেশি আজ বাজারে। তাই দাম কম।”

সজল ন🦹ামের আরেক বিক্রেতা বলেন, “দাম কমই আছে গত সপ্তাহের চেয়ে। কিন্তু ক্রেতা নেই। কেন নেই তা জানি না। সবজি প্রচুর আছে। দাম ১০ থেকে ২০ টাকা উঠানামা করে সবজির বাজারে। তবে ক্রেতা দাম কমলেও কয় বেশি। আমরাই বা কি করি বলেন, আমরা লাভ ছাড়া কেম✨নে বিক্রি করি।” 

Link copied!