নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ। আগামী ১৩ মে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত সারা দেশে মহানগর ও উপজেলা কেন্দ্রে এই ꦐনির্বাচনের ভোটগ্রহণ অনুষ্🔥ঠিত হবে।
মঙ্গলবার (১৪ মে) মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এই তফসিল ঘোষণা করেন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমান্ড কাউন্সিল নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও মন্ত্রিপౠরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন।
জানা গেছে, ঘোষিত তফসিল ꦐঅনুযায়ী খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ হবে আগামী ১৯ মার্চ, খসড়া তালিকা নিয়ে আপত্তি গ্রহণের শেষ সময় ২২ মার্চ, চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ২ এপ্রিল। এছাড়া মনোনয়ন🎐পত্র দাখিল ৫ এপ্রিল, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার ১৬ এপ্রিল, চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ ১৭ এপ্রিল এবং ১৮ এপ্রিল প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ করা হবে। ভোটগ্রহণ চলবে ১৩ মে সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত।
এ সময় নির্বাচন সংক্রান্ত নির্বাচন কমিশনার সাবেক অতিরিক্ত সচিব এ এফ এম ইয়াহিয়া চৌধুরী, সাবেক সচিব উজ্জ্বল বিকাশ দত্ত, সাবেক অতিরিক্ত সচিব মো. আনছারꦬꦿ আলী খান ও লে. কর্নেল (অব.) কাজী সাজ্জাদ আলী জহির বীরপ্রতীক, মন্ত্রণালয়ের সচিব খাজা মিয়া, অতিরিক্ত সচিব রঞ্জিত কুমার দাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মন্ত্রিপরি💛ষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের বলেন, “মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের চূড়ান্ত তালিকায় যাদের নাম রয়েছে তারাই মুক্তিযোদ্ধা সংসদ নির্বাচনের ভোটার হবেন, প্রাথমিক খসড়ায় যার সংখ্যা ৯৭ হাজার ১১২ জন।
হেলাল মোর্শেদ খানের (বীরবিক্রম) নেতৃত্বাধীন মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিলের নির্বাচিত কমিটির মেয়াদ শেষ হয় ২০১৭ সালের ৮ জুন। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে ওই বছরের ১৯ জুলাই কেন্দ্রীয় জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে প্রশাসক নিয়োগ করে সরকার। কিন্তু প্রশাসক নিয়োগের কারণে নানা সমস্যার কথা জানিয়ে নির্বাচন দেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধারা।