বাংলাদেশের সঙ্গে পার্টনারশিপ কো-অপারেশন অ্যাগ্রিমেন্ট (পিসিএ) করতে যাচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)। এই চুক্তির ভিত্তি হবে গণতন্ত্র, সুশাসন, মানবাধিকার এবং ইন্দো-প্যাসিফিক কৌ🌺শল।
বুধবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন ইউরܫোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি।
পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গ♍ে বৈঠক প্রসঙ্গে চার্লস হোয়াইটলি বলেন, “বৈঠকে রোহিঙ্গা স𓂃ংকটের মানবিক, নিরাপত্তা ও প্রত্যাবাসনের দিক নিয়ে আলোচনা হয়েছে।”
ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, “আমাদের সম্পর্ক নতুন স্তরে নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আমরা আলোচনা করছি, যার মূল ভিত্তি গণতন্ত্র, সুশাসᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚꦍᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚন ও মানবাধিকার। সামনে আমরা অংশীদারিত্ব সহযোগিতা চুক্তি করব।”
চার্লস হোয়াইটলি বল🧔েন, “নিরাপত্তাসহ নানা ইস্যুতে বাংলাদেশের সঙ্♔গে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এর মধ্যে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ দমন, ইন্টারনেট সিকিউরিটি, অর্গানাইজড ক্রাইম, জলবায়ু পরিবর্তন, অভিবাসন, বাণিজ্য ও বিনিয়োগের মতো বিষয়গুলো উল্লেখযোগ্য রয়েছে।”
দ্বাদশ জাতীয় নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ইইউ রাষ্ট্রদূত বলেন, “৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত নির্বাচন নিয়🍷ে আমরা ইইউর পক্ষ থেকে বিবৃতি দিয়েছি। আমরা ꦗসরকারকে স্বাগত জানিয়েছি।”
বাংলাদেশের বিভিন্ন উন্নয়নের কথা তুলে ধরে চার্লস হোয়াইটলি বলেন, “বাংলাদেশ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে। মূলত দুটি কারণে বাংলাদেশের সঙ্গে সম♕্পর্ককে এগিয়ে নিতে চায় ইইউ। প্রথমমতো, বাংলাদেশের ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক উন্নয়ন। দ্বিতীয়ত, ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের কেন্দ্রবিন্দুতে বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান।”