ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে মারধর ও জরুরি বিভাগে ভাঙচুরের ঘটনায় সেবা বন🐼্ধ করে দিয়েছেন চিকিৎসকরা। রোববার (১ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকেই জরুরি বিভাগ ও বহির্বিভাগের চিকিৎসাসেবা বন্ধ করে কর্মবিরতিতে যান তারা।
হাসপাতালে সরেজমিনে দেখা যায়, জরুরি বিভাগের চিকিৎসকদের চেম্বার বন্ধ। আইস🔜িইউ চালু থাকলেও নেই চিকিৎসক। সিরিয়াস রোগী থাকায় নার্সরা আছেন সেখানে। পুরা হাসপাতালের চিকিৎসা🔜 ব্যবস্থা বন্ধ রয়েছে।
এর আগে, শনিবার নিউরো সার্জারি বিভাগের তিন চিকিৎসককে মারপিটের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় চিকিৎসকরা দোষীদের সিসি টিভি ফুটেজ দেখে শনাক্ত করে গ্রেপ▨্তারের আল্টিমেটাম দেন। অন্যথায় ২৪ ঘণ্টা পর তারা কর্মবিরতিতে যাবেন বলে✤ ঘোষণা দেন।
ওইদিন মধ্যরাতে খিলগাঁও সিপাহীবাগ এলাকা থেকে দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহতরা ঢাকা মেডিকেলে🐠 চিকিৎসা নিতে আসেন। পরে অন্য আরেক গ্রুপ চাপাটিসহ হাসপাতালে জরুরি বিভাগের ভেতরে ঢুকে যায়। এ সময় হাতেনাতে চারজনকে আটক করে সেনাবাহিনীকে দেয় কর্তৃপক্ষ।
পরে অন্য আর𒊎েক রোগীর মৃত্যুর ঘটনায় হাসপাতালের জরুরি বিভাগের অনস্টপ ইমারজেন্সি সেন্টারে ভাঙচুর চালায় রোগীর স্বজনরা।
নিরাপত্তা শঙ্কায় জরুরি বিভাগের কারℱ্যক্রম বন্ধ করে দিয়েছেন চিকিৎসকরা। আল্টিমেটামে🙈র ২৪ ঘণ্টা শেষ হওয়ার আগেই কর্মবিরতিতে যান তারা।
এর আগে চিকিৎসকদের নিরাপত্তার জন্য হাসপাতালে ২৪ ঘণ্টা সেনাবাহিনীᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚ মোতায়েন থাকবেন বলে জানিয়েছিলেন হাসপাতাল পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আসাদুজ্জামান। এরপরই মধ্যরাতে দুটি🔜 অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটে গেল।