বৈষম্যবিরোধী ছাত্র জনতার আন্দোলনের রোশে গত পাঁচ আগস্ট হাসিনার সরকারের পতনের পর দেশে অন্তর্বর্তীকাল𓂃ীন সরকার ⛎গঠন করা হয়। এরপর থেকে শুরু হয়েছে বিভিন্ন স্তরে সংস্কার।
এরই মধ্যে বিভিন্ন দাবি নিয়ে সচিবালয় ঘেরাও এবং অভ্যন্তরে হয়েছে কয়েকদফা হট্টগোল। গত দুমাস আগে বিভিন্ন দাবি নিয়ে আন্দোলন করেছিল আন্ত:মন্ত্রণালয় কর্মচারী অ্যাসোসিয়েশন। সে সব দাবি পূরণ না হওয়ায় বুধবার (♌১৬ অক্টোবর) ফের সচিবালয়ে শান্তিপূর্ণ ‘করিডোর ব্লকেড’ কর্মসূচি পালন করেছেন সংগঠনটির নেতাকর্মীরা।
দ্বিতীয় ও তৃতীয় শ্রেণির কর্মচারীরা এই আন্দোল▨ন করছে। আন্দোলনকারীর🌸া ৫দফা প্রস্তাবনা তুলে ধরেছেন, সেগুলো হচ্ছে—
১. সচিবালয়ের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়/বিভাগের সাংগঠনিক কাঠামো ও কর্মপরিধি দেশের অন্যান্য দপ্তর/সংস্থা থেকে ভিন্নতা রয়েছে। ꧟তাই সচিবালয়ে কর্মর🌺তদের স্বতন্ত্র পদনাম থাকা আবশ্যক।
২. দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে (দপ্তর/সংস্থা, জেলা, উ🍨পজেলা, ইউনিয়ন পর্যায়ে) প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও ব্যক্তিগত কর্মকর্তা পদনামে পদ সৃজন/রূপান্তর করায় সচিবালয় কর্মরতদের পদনামে ভিন্নতা আনায়ন করা প্রয়োজন।
৩) বিসিএস প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তাগণ মাঠপ্রশাসনে পদায়িত হলে তাদের পদনাম ‘সহকারী কমিশনার’ এবং সচিবালয়ে পদায়িত হলে তাদে🌠র পদনাম ‘সহকারী সচিব’ হয়। একইভাবে বাংলাদেশ সচিবালয়ে কর্মরত ক্যাডার বহির্ভূতদের পদনাম মাঠপ্রশাসন, দপ্তর/সংস্থা হতে স্বতন্ত্র হওয়া আবশ্যক।
৪) নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ কেন্দ্রীয় ব্যাংক হিসেবে ‘বাংলাদেশ বাংক’ এ কর্মরতদের পদনাম অন্যান্য বাণিজ্যিক ব্যাংকে কর্মরতদের পদনাম ভিন্নতা রয়েছে। একইভাবে কেন্দ্রীয় প্রশাসন হিসেবে সচিবালয়ের পদনাম অন্যান্য প্রতিষ্ঠাꦰনের পদনামের সঙ্গে ভিন্নতা থাকা প্রয়োজন।
৫) নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষ হিসেবে সুপ্রীম কোর্ট এ কর্মরতদের পদনাম অন্যান্য নিম্ন আদালতে কর্মরতদেꦛর পদনাম ভিন্নতা রয়েছে। একইভাবে কেন্দ্রীয় প্রশাসন 𓃲হিসেবে সচিবালয়ের পদনাম অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের পদনামের সাথে ভিন্নতা থাকা প্রয়োজন।