নোবেল বিꦕজয়ী যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, জিমি কার্টার ছিলেন মানবাধিকার, গণতন্ত্র ও শান্তির বিশ্ব চ্যাম্পিয়🀅ন।
মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৪৫ মিনিটে রাজধানীর বারিধারায় মার্কিন দূতাবাসে প্রধান উপদেষ্টা জিমি কার্টারেꦦর প্রতিকৃতিতে ফু🅷ল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান। পরে তিনি সেখানে খোলা শোক বইতে বার্তা লেখেন।
মার্কিন দূতাবাসের চার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্স মেগান বোল্ডিন প্রধান উপদেষ্টাক༒ে দূতাবাসে স্বাগত জানান।
দূতাবাসে ব্রিফে ড. ইউনূস জিমি কার্টারের সঙ্গে তার বন্ধুত্বের কথা পুনরায় স্মরণ করেন এবং বোল্ডিনকে বলেন, তিনি জিমি কার্টারের জর্জিয়ার𒉰 বাড়িতে গিয়েছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, জিমি কার্টার ছিলেন মানবাধিকার, 🎃গণতন্ত্র ও শান্তির বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন।
তিনি বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে শক্তিশালী দ্বিপাক্ষিক সম্🔯পর্ক গড়ে তোলার জন্য প্রেসিডেন্ট কার্টারের ভূমিকারও প্রশংসা করেন।
ড. ইউনূস ১৯৮৬ সালে প্রেসিডেন্ট কার্টারের বাংলাদেশ সফরের ক𒈔থাও স্মরণ করেন এবং কার্টার সেন্টারের মাধ্যমে এখানে তার প্রভাবশালী কাজের গভীর প্রশংসা করেন।
স্থানীয় সময় রোববার (২৯ ডিসেম্বর) মারা যান যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টার। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ১০০ বছর। যুক্তরাষ্ট্রের ৩৯তম প্রেসিডেন্ট ছিলেন কার্টার। তিনি ২০২৩ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে জর্জিয়ার প্লেইন্সে তার বা✤ড়িতে ‘হসপিস কেয়ার’-এ ছিলেন। সেখানে তিনি তার স্ত্রী রোজালিন কার্টাജরের সঙ্গে থাকতেন। ২০২৩ সালের ১৯ নভেম্বর মারা যান সাবেক মার্কিন ফার্স্ট লেডি রোজালিন।