• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


আইনজীবী জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: অক্টোবর ২০, ২০২৪, ০৩:৪৩ পিএম
আইনজীবী জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
আইনজীবী জেড আই খান পান্না

সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী জেড আই খান পান্নার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা হয়েছে। বৃহস্পতিবার 🐎(১৭ অক্টোবর) রাজধানীর খিলগাঁও থানায় এ মামলা হয়েছে।

মামল💧াটি করেছেন মো. বাকের (৫২) নামের খিলগাঁও থানার মেরাদিয়া এলাকꦚার এক ব্যক্তি।

মামলায় আসামি হিসেবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানসহ ১৮০ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। আইনজীবী জেড আই খান ☂পান্না এ মামলার ৯৪ নম্বর আসামি।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, গত ১৪ জুলাই তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কোটা সংস্কার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ‘রাজাকারের বাচ্চা’ বলে ব্যঙ্গ করলে শিক্ষার্থীরা এর প্রতিবাদে দেশব্যাপী সর্বাত্মক শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের ডাক দেন। ওই আন্দোলন প্রতিহত করতে আসামিরা অসংখ্য অজ্ঞাতনামা আসামির যোগসাজশে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে, অর্থ সংস্থান ও নির্দেশনা দিয়ে শিক্ষার্থীদের প্রতিরোধ করার ও দেখামাত্র গুলি করে নিধনের ঘোষণা দেন। এর ধারাবাহিকতায় ১৯ জুলাই খিলগাঁওয়ের মেরাদিয়া বাজারের পশ্চিমে শুক্কুর আলী গার্মেন্টস মোড়ে ছাত্রজনতার স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলনে অংশ নেন বাদী মো. বাকেরের ছেলে মো. আহাদুল ইসলাম। এ সময় পুলিশ, বিজিবি, র‍্যাবসহ আওয়ামী লীগ ও এর অঙ্গসংগঠন এবং ১৪–দলীয় জোটের নেতা–কর্মীরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রসহ ককটেল ও সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ ঘটান এবং আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে গুলি চালান। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র–জনতার শান্তিপূর্ণ আন্দোলনকে নসাৎ করার জন্য হত্যার উদ্দেশ্যে এ গুলি চালানো হয় বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়। সেখানে আহাদু🦹ল ইসলাম বাঁ পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। সন্ত্রাসীরা তাঁকে পরে আরও লাঠিপেটা করেন। আহাদুলকে প্রথমে স্থানীয় একটি ক্লিনিক, পরে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যাওয়া হয়।

এ♐ ব্যাপারে খিলগাঁও থানার ভারপ্র🏅াপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. দাউদ হোসেন বলেন, বাদীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মামলা গ্রহণ করা হয়েছে। তদন্ত হবে। কেউ নির্দোষ প্রমাণিত হলে তিনি অব্যাহতি পেয়ে যাবেন।

জেড আই খান পান্না মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের (আসক) চেয়ারপারসন। তিনি বিগত সরকারের সময় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনসহ মানবাধি꧑কার ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতার পরিপন্থী নানা আইনের বিরুদ্ধে সোচ্চার ছিলেন। ছাত্র–জনতার আন্দোলনের সময় তিনি মানবাಌধিকার লঙ্ঘনের বিরুদ্ধে শক্ত ভূমিকা নেন। শিক্ষার্থীদের পক্ষে আদালতে শুনানিও করেছিলেন। সাম্প্রতিক সময়ে অন্তবর্তী সরকারের কিছু সিদ্ধান্তের সমালোচনাও করেন তিনি।

জাতীয় বিভাগের আরো খবর

Link copied!