আওয়ামী লীগ সরকার পতনের আন্দোলনের সময় সরকারি ছুটি, অস্থিতিশীল পরিস্থিতিতে কারখানার উৎপাদন ও রপ্ত🅷ানি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে তৈরি পোশা▨ক শিল্প মালিকদের সংগঠন (বিজিএমইএ)। এই অবস্থায় পোশাক শিল্পকে ঘুরে দাঁড়াতে সরকারের কাছে সহজ শর্তে প্রায় দুই হাজার কোটি টাকা ঋণ চেয়েছেন বিজিএমইএর নতুন সভাপতি ও ডিজাইন ট্যাক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) খন্দকার রফিকুল ইসলাম।
মঙ্গলবার (২৭ আগস্ট) আগারগাঁওয়ে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) কার্যালয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সাক্ষাৎ শে♒ষে তিনি এ কথা জানান𓄧।
খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন, “শুধু তৈরি পোশাক খাতের জন্য আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে আনুমানিক ১৮-১৯শ কোটি টাকা সফট লোন চেয়েছি। গত ৪৫ দিনের মধ্যে আমাদের ১৬-১৭ দিন প্রোডাকশন বন্ধ ছিল। পাশাপাশি বন্যার কারণ🐻েও চার-পাঁচ দিন রপ্তানি করা যায়নি। অনেকগুলো কারণে শুধু এই সেক্টরের জন্য সহায়তা চেয়েছি।”
বিজিএমইএ সভাপতি বলেন, “এই লোন ইন্টারেস্টসহ এক বছরের মধ্যে আমরা ফেরত দিয়ে দেবো🌞। এছাড়া আরও ছোট ছোট কিছু ইস্য♑ুও ছিল। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, আমরাও এই সরকারের সঙ্গে কাজ করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।”
খন্দকার রফিকুল ইসলাম বলেন, “আমাদের আরেকটি ইস্যু ছিল যে, আগে আমরা ছয়টি লোনের কিস্তি ফেল করলে আমাদের ক্লাসিফায়েড করত, পরে এটা পরিবর্তন করে তিনটিতে নেমে এসেছে। আমরা এটাকে আবারও ছয়টা করতে বলেছি। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে এটা আবার তিনটা করতে পারবেন🅰। তিনি অত্যন্ত পজিটিভ আমাদের সহায়তার আশ্বাস দিয়েছেন এবং আমরাও তাকে সব ধরনের সহযোগিতার করব বলে আশ্বস্ত করেছি “
খন্দকার রফিকুল ইসলাম আরও বলেন, “বাংলাদেশের রপ্তানি অনেক দ্রুত বাড়বে। আমরা আশা করছꦿি, আমাদের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়াবে এবং আমাদের সবার সহযোগিতা থাকলে বিদেশি বায়ারদের আস্থা বাড়বে। আমরা বিশ্বাস করি, অনেক বেশি বিজনেস হবে, বাংলাদেশে মুভ করবে।”