• ঢাকা
  • বুধবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২০ ভাদ্র ১৪৩১, ২৯ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


চার নেতার অবদানকে অবহেলা করেছে আওয়ামী লীগ : সোহেল তাজ


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৪, ২০২৪, ০৯:৩৬ এএম
চার নেতার অবদানকে অবহেলা করেছে আওয়ামী লীগ : সোহেল তাজ

একটি প্রভাবশালী রাজনৈতিক পরিবারের সদস্য তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। তার বাবা দেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দিন আহমেদ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বপরিবারে নিহত হওয়ার পর আরও তিনজন জাতীয় নেতাসহ তাকে বন্দী করে পুরাতন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয়। পুরাতন ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ১৯৭৫ সালের ৩ নভেম্বর তাজউদ্দিন আহমেদকে হত্যা কর💫া হয়। তারই একমাত্র ছেলে সোহেল তাজ অনেক আগ্রহ নিয়ে রাজনীতিতে এসেছিলেন।

২০০৮ সালে গাজীপুর-কাপাসিয়া থেকে নির্বাচন করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ। আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান তিনি। কিন্তু বেশিদিন তিনি এ দায়িত্ব পালন করেননি। স্বেচ্ছায় দায়িত্ব থেকে সরে দাঁড়ান। মন্ত্রিস🥀ভা থেকে ঠিক কী কারণে পদত💧্যাগ করেছিলেন তিনি, সেটি এখনো অনেকের কাছে অজানা।

সম্প্রতি একটি সংবাদমাধ্যমে মুখোমুখি হয়েছিলেন সোহেল তাজ। জানিয়েছেন তার পদত্যা♒গের নেপথ্য কারণ। তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হা🔜সিনা পরিবারের প্রভাবশালী ব্যক্তি মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণ করায় ক্ষোভে ও অভিমানে পদ ছেড়ে দিয়েছিলেন তিনি।

সম্প্রতি সংবাদমাধ্যম দৈনিক মানবজমিনের মুখোমুখি হয়েছিলেন স𒈔োহেল তাজ।&nꦛbsp;

ওই সাক্ষাৎকারে পদত্যাগের পর নির্যাতনের শিকার হয়েছেন এমনটা দাবি করেছেন তিনি। সোহেল তাজ বলেন, “২০১৩ সালে আমার ভাগ্নে মেজো বোনের ছেলেকে ধরে নিয়ে পুলিশ নির্যাতন করলো। বেধড়ক পেটালো🍨। দুলাভাই যখন থানাতে গেল তখন আরেক রুম থেকে শুনল এই যে সোহেল তাজের ভাগিনাকে পেয়েছি একদম বানাই দিতেছি। আমার ভাগ্নে সৌরভকে গুম করে নিয়ে আয়নাঘরে রাখা হয়েছিল। ব্যক্তিগত হিংসার কারণে এই ঘটনাটা ঘটে। কিন্তু সেটার মধ্য দিয়েও বের হয়েছে রাষ্ট্রের মেশিনারিকে ব্যবহার করছেন ব্যক্তিগত বিষয়ে।”

সোহেল তাজ বলেন, “তাজউদ্দীন আহমেদের পরিবারের সদস্যদের সময়ে সময়ে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে। ২০০৯ সালে যখন আ𓄧মি রিজাইন করেছিলাম তখন বলেছিলাম আর ঢাল হব না। জাতীয় চার নেতার অবদান ছিল মুক্তিযুদ্ধে। তাদেরকে অবমূল্যায়ন অবহেলা করা হয়েছে। জিয়াউর রহমান মুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। ওনাকে রাজাকার বানানো হয়েছে। যারাই আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অবদান রেখেছে তাদের জীবনী জানতে নতুন প্রজন্ম ডিজার্ব করে। যাতে ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়তে পারে। আমি চাই না আমার বাবার সাইনবোর্ড ব্যবহার করে আমি কিছু করব। আমার দাবি ছিল, জেলহত্যা দিবস, মুক্তিযুদ্ধে যারা অবদান রেখেছে ও মুজিবনগর সরকারকে স্মরণ করে ওই দিনটাকে রিপাবলিক ডে ঘোষণা করা। ”

Link copied!