• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ২১ ভাদ্র ১৪৩১, ৩০ সফর ১৪৪৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


শপথ নিয়েই কড়া বার্তা দিলেন আসিফ মাহমুদ


সংবাদ প্রকাশ প্রতিবেদক
প্রকাশিত: আগস্ট ৯, ২০২৪, ১২:০৯ পিএম
শপথ নিয়েই কড়া বার্তা দিলেন আসিফ মাহমুদ
আসিফ মাহমুদ।

ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে প্রধান করে ১৭ জনের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৮ আগস্ট) রাতে বঙ্গভবনের দরবার হলে প্রথমে প্রধান উপদেষ্টা ও পরে অন্য উপদেষ্টারা 𝓀(দুইজন ছাড়া) শপথগ্রহণ করেন। শপথবাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

শপথ নেওয়া অন্য উপদেষ্টারা হলেন সালেহ উদ্দিন আহমেদ, ড. আসিফ নজরুল, আদিলুর রহম✨ান খান, হাসান আরিফ, তৌহিদ হোসেন, সৈয়দা রিজওয়ানা হাসা♊ন, মো. নাহিদ ইসলাম, আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন, সুপ্রদীপ চাকমা, ফরিদা আখতার, বিধান রঞ্জন রায়, আ ফ ম খালিদ হাসান, নুরজাহান বেগম, শারমিন মুরশিদ ও ফারুকী আযম।

এদিকে শপথ নিয়েই সমর্থকদের উদ্দেশ্যে কড়া বারᩚᩚᩚᩚᩚᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ⁤⁤⁤⁤ᩚ𒀱ᩚᩚᩚ্তা দিয়েছেন কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ও উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে আসিফফ মাহমুদ তার ফেসবুকের পোস্টে লিখেছেন, “ব্যক্তিগত লাভের আশায় আবদার, তদবির করা থেকে বিরত থাকুন। এতে করে আমার সাথে আপনার সম্পর্ক নষ্ট হতে পারে। দেশগঠনে পরামর্শ থাকলে জানাবেন।”

এদিকে শপথ নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “ছাত্র–জনতার অভ্যুত্থাꦍনে আমাদের দ্বিতীয় স্বাধীনতা অর্জন উৎসবের মুহূর্তে এ স্বাধীনতাকে নস্যাৎ করার জন্য ষড়যন্ত্রকারীরা দেশে একটি অরাজকতা ও ভীতির প♚রিবেশ সৃষ্টি করেছে। অরাজকতা আমাদের শত্রু। একে দ্রুত পরাজিত করতে হবে।”

ড. ইউনূস আরও বলেন, ‘এ মুহূর্তে সরকারের প্রথম কর্তব্য হিসেবে আমরা এই যড়যন্ত্রকারীদের কঠিন হাতে দমন করব। স্বাধীনতার মুক্ত 𒐪বাতাস যেন প⛦্রত্যেকে বুক ভরে নিতে পারে, এই নিশ্চয়তা দানই আমাদের সরকারের প্রথম প্রতিশ্রুতি। এই ব্যাপারে দেশবাসীর সহযোগিতা কামনা করছি।

দ্বিতীয়ত কর্তব্যের কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “স্বাধীনতার এই মিলনমেলা থেকে বাদ যাবে না আমাদের শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষাকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও। সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)ඣ, পুলিশ, আনসার, গ্রাম প্রতিরক্ষা, কোস্টগার্ড—কেউ বাদ যাবে না। অন্য সবার মতো তাদের প্রত্যেক সদস্য আজ ওপরওয়ালার আইনবহির্ভূত জবরদস্তিমূলক হুকুম থেকে মুক্ত। কারও জন্য এটা বಞিন্দুমাত্র ব্যাহত হলে আমাদের আজকের উৎসব ম্লান হয়ে যাবে।”

শান্তিতে নোবেল বিজয়ী এই অর্থনীতিবিদ তার ভাষণে বলেন, “প্রচণ্ড নিষ্ঠুর পতিত স্বৈরাচার♓ী সরকার এসব প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে ক্ষমতা কুক্ষিগত করে রেখেছিল। আমরা তার এই প্রচেষ্টা ব্যর্থ করে প্রতিষ্ঠানগুলোর হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনব। এই ঘৃণ্য চেষ্টায় ব্যবহৃত হয়ে যারা অপরাধ সংঘটিত করেছে, তাদের আইনানুগ বিচারের মাধ্যমে শিগগির উপযুক্ত শাস্তি দেওয়া হবে। একই কথা দেশের সকল মনౠ্ত্রণালয়, সংস্থা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও নানা কর্মক্ষেত্রের জন্য প্রযোজ্য। সব অপরাধীর বিচার করা হবে।”

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, “আজ দ্বিতীয়বার যারা স্বাধীনতার স্বাদ আমাদের সবার জন্য সম্ভব করল, সেই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলꦛনের শহীদ ছাত্র-জনতাকে এবং এতে আহত অসংখ্য আন্দোলনকারীকে স্মরণের মাধ্যমেই দেশবাসীর পক্ষ থেকে তাদের সম্মান জানাচ্ছি। তাদের দুঃসাহসিক আত্মত্যাগ, সাহস ও সারা দেশকে ঐক্যবদ্ধ করা ছাড়া এ স্বাধীনতা অর্জন কখনোই সম্ভব হতো না🔯।”

Link copied!