• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৩ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখের ৫২তম শাহাদাতবার্ষিকী আজ


নড়াইল প্রতিনিধি
প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৫, ২০২৩, ১১:০৩ এএম
বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখের ৫২তম শাহাদাতবার্ষিকী আজ

বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্সনায়েক নূর মোহাম্মদ শেখের ৫২তম শাহাদাতবার্ষিক🎃ী আজ। ১৯৭১ সালের এই দিনে যশোর জেলার গোয়ালহাটি গ্রামে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে তিনি শাহাদাতবরণ করেন। এদিন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে প্রতিরোধ এবং দলীয় সঙ্গীদের জীবন ও অস্ত্র রক্ষা করতে গিয়ে শহীদ হন নূর মোহাম্মদ শেখ। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাকে ‘বীরশ্রেষ্ঠ’ খেতাবে ভূষিত করা হয়।

বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখে♉র শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) সদর উপজেলার চন্ডীবরপুর ইউনিয়নের নূর মোহাম্মদ নগরে পবিত্র কোরআনখানি, স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ ও গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন জেলা প্রশাসক ও বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্স নায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ ট্রা💖ষ্টের সভাপতি মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরী।

নূর মোহাম্মদ ১৯৩৬ সালের ২৬ ফেব্রুয়ারি নড়াইল সদর উপজেলার মহিষখোলা গ্রামে জন্মগ্𓄧রহণ করেন। বাবা মোহাম্মদ আমানত শেখ ও মা জেন্নাতুন্নেছা। বাল্যকা☂লেই বাবা-মাকে হারান নূর মোহাম্মদ শেখ। সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়াও করেছেন তিনি।

২০০৮ সালের ১৮ মার্চ মহিষখোলার নাম পরিবর্তন করে নূর মোহাম্মদ নগর করা হয়। মুক্তিযুদ্ধকালীন ৮ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল (অব.) আবু ওসমান চৌধুরী নূর মোহাম্মদ নগরের উদ্বোধন করেন। এরপর বদলে যায় নূর মোহাম্মদ নগর। তার স্মৃতিরক্ষার্থে নূ⛎র মোহাম্মদ নগরে নির্মাণ করা হয়েছে ‘বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ ল্যান্সনায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর’, স্মৃতিস্তম্ভ, স্কুল ও কলেজ।

১৯৫৯ সালের ২৬ ফেব্রুয়া🔯রি পূর্ব পাকিস্তান রাইফেলসে (ইপিআর) যোগদান করেন নূর মোহাম♓্মদ। বর্তমানে যা ‘বর্ডার গার্ড অব বাংলাদেশ’ (বিজিবি) নামে পরিচিত। দীর্ঘদিন দিনাজপুর সীমান্তে চাকরি করার পর ১৯৭০ সালের ১০ জুলাই যশোর সেক্টরে বদলি হন তিনি। পরবর্তীকালে ল্যান্সনায়েকে পদোন্নতি পান। এরপর ১৯৭১ সালে যশোর অঞ্চল নিয়ে গঠিত ৮নম্বর সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত ৮ নম্বর সেক্টর কমান্ডার ছিলেন কর্নেল (অব.) আবু ওসমান চৌধুরী এবং সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত মেজর এস এ মঞ্জুর। নূর মোহাম্মদ যশোরের শার্শা উপজেলার কাশিপুর সীমান্তের বয়রা অঞ্চলে ক্যাপ্টেন নাজমুল হুদার নেতৃত্বে পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে দেশ শত্রুমুক্ত করেন।

জাতীয় বিভাগের আরো খবর

Link copied!