ঈদের ছুটির পর দেশের ৪টি স্থল বন্দর দিয়ে একদিনেই ভার🦂ত থেকে ১ লাখ ১৪ হাজার কেজি কাঁচা মরিচ আমদানি করা হয়েছে। বন্দর সংশ্লিষ্ট সূত্র এ খবর নিশ্চিত করেছে। আজ সোমবার (৭জুলাই) আমদানি আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছ🐠েন বন্দর কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, ঈদের আগে থেকে কাঁচা মরিচের দাম বাড়তে থাকায় আমদানির অনুমতি দে✨য় কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর। এরপর গত ২৬ জুন আমদান🤡ি শুরু হয়।
ওই দিন ৩৮ হাজার ৬৭১ কেজি কাঁচা মরিচ আমদানি হয়। তবে ২৭ জুন থেকে ৫ দিন সরকারি বন্ধ থাকায় এরপর আর কাঁচামরিচ♎ আমদানি করা সম্বভ হয়নি।
তবে ছুটি শেষ হওয়ার পর 🐟গতকাল থেকে পুনরায় কাঁচা মরিচ আমদানি শুরু হয় দেশের স্থল বন🐭্দরগুলো দিয়ে।
ঈদের কয়েকদিন আগে থেকে দেশের বাজ𝔉ারে অস্বাভাবিক হারে কাঁচা মরিচের দাম বাড়তে থাকে। পাইকারি বাজারে পাঁচশ’ ছয়শ’ পর্যন্ত কাঁচামরিচ বিক্রি হয়।
দেশের কোনো কোনো এলাকায় কাঁচা মরিচের কেজি এক হাজার, আবার কোথাও ১২শ টাকা পর্যন্ত বিক্রির খবর আসে। এ নিয়ে জনমনে চরম ক্ষোভের প্রকাশ ঘটে সামাজিক মাধ্যমে। গণমাধ্যমে ফলাও করে প্রকাশ করা হয় কাঁচা মরিচের অস্বাভ♊াবিক দামের খবর।
স্থলবন্দর সূত্রে জানা গেছে, গতকাল যশোরের বেনাপোল, সাতক্ষীরার ভোমরা, চাপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ ও দিনাজপুরের হিলি বন্দর দিয়ে দেশের ৬জন ব্যবসায়ী ১ লাখ ১৪ হাজার কꦫেজি কাঁচা♏মরিচ আমদানি করেছেন।
আমদানির নথি সূত্রে জানা গেছে, তারা প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ৩২ টাকা দরে 🃏আমদানির ঘোষণা দেন। এই হিসেবে আমদানি খরচ প🔜রেছে ৬৫ টাকা।
এদিকে নাম না প্রকাশ করার শর্তে দিনাজপুরের একজন আম♕দানিকারক জানান, ঈদের আগে ভারত থেকে আমদানি করা প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের মূল্য ছিল ৬৫ রুপি। যা বাংলাদেশি ৮৬ টাকা।
এখন তা বেড়ে হয়েছে ৯২ রুপি। আগে ঋণপত্র খোলার কারণে নত𒁏ুন দর তারা দেখাতে পারছে না। অর্থাৎ আসল দর আমলে নেওয়া হলেও কাঁচামরিচ আমদানিতে শুল্কসহ কেজি প্রতি খরচ পড়ছে ১৫৩ টাকা।
ব্য♋বসায়ীদের তথ্য অনুযায়ী, পরিবহন ও সংরক্ষণজনিত খরচ বাদ দিলেও আমদানি করা কাঁচা মরিচের কেজিপ্রতি দাম পড়বে ২০০ টাকারও কমಌ।