পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্তಌ সরকারি কর্মকর্তাদের সব ধরনের ভ্রমণ, সেমিনার ও ওয়ার্কশপে অংশ নেওয়ার জন্য বিদেশ সফর বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর চাপ কমাতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত এই সিদ্ধান্ত বজায় থাকবে।
বৃহস্পতিবার (১২ মে) অর্থ বিভাগের ব্যয় ব্যবস্থাপনা-৬ অধিশাখার 🗹এক পরিপত্রে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।
পরিপত্রে বলা হয়- করোনা পরবর্তী অর্থ🏅নৈতিক পুনরুদ্ধার এবং বর্তমান বৈশ্বিক সংকটের প্রেক্ষাপটে পুনরায় আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত সব প্রকার এক্সপোজার ভিজিট, স্টাডি ট্যুর ও ইনোভেশনের আওতাভুক্ত ভ্রমণ এবং ওয়ার্কশপ, সেমিনারে অংশগ্রহণসহ সব প্রকার বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ থাকবে।
এ আদেশ উন্নয়ন বাজেট ও পরিচ💟ালন বাজেট উভয় ক্ষেত্রে প্রযোজ্য এবং কার্যকর হবে বলেও জানানো হয়।
আরও পড়ুন… ‘বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া বিদেশ সফর নয়’
এর আগে, বুধবার (১১ মে) দুপুরে বিশেষ দরকার ছাড়া বিদেশ ভ্রমণ করা যাবে না বলে জানান অর্থমন্ত্রী আ হ ম 𒆙মুস্তফা কামাল। তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী পরিষ্কারভ♉াবে বলে দিয়েছেন, ‘প্রয়োজন না থাকলে বিদেশ সফর আর নয়। যদি কোনো বিশেষ প্রয়োজন হয়, তাহলে তারা যাবেন। অন্যথায় কেউ যাবেন না।’ এটা কমানো হবে।”
বিদেশ যাওয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছি জানিয়ে অর্থমন্ত্রী বলেন, “এখন যারা বিদেশ যাচ্ছেন, তাদের অ্যাপ্রুভাল আগে নেওয়া ছিল। সেজন্য আমরা অনুমোদন দিয়েছি। নতুন করে যৌক্তিক কারণ ছাড়া কাউকে অনুমোদন দেওয়া হবে না।”
চলমান প্রকল্পের বিষয়ে মুস্তফা কামাল বলেন, “অনেক প্রকল্প আছে যেগুলো এখন না করে ছয় মাস পর করলে কোন😼ো সমস্যা বা ক্ষতি হবে না। আমরা সেগুলোকে বাতিল না করে সময় পিছিয়েছি।”
তিনি আরও বলেন,“প্রতিবছরের মতো এব𝕴ারও জিডিপির হিসাব করা হয়েছে। আমরা কোনো কোম্পানিও যুক্ত করিনি। আমরা যেভাবে হিসাব করতাম, সেখানেও পরিবর্তন আনিনি। আমি মনে করি আমরা ঠিক আছি।”