দেশে ই-কমার্স নিয়ন্ত্রণে নতুন কোনও আইনের প্রয়োজন আছে কিনা এ বিষয়ে মতামতের জন্য সাব-কমিটি গঠন কর🗹েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়।
এ সাব-কমিটিতে বাংলাদেশ ব্যাংক, জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর, প্রতিযোগিতা কমিশন, লেজিসলেটিভ বিভাগ, এটুআ🍃ই, এফবিসিসিআই, ই-ক্যাব ও বেসিসের🍸 প্রতিনিধিরা থাকবেন।
মঙ্গলবার (৫ অক্টোবর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়🐟ের সভাকক্ষে ডিজিটাল কমার্স আইন প্রণয়ন ও কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা কমিটির সভায় এ সাব-কমিটি গঠন করা হয়।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানিয়েছেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আইআইটি) ও ডিজিটাল কমার্স🀅 আইন প্রণয়ন ও কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা কমিটির আহ্বায়ক এ.এইচএম সফিকুজ্জামান।
কমিটির আহ্বায়ক এ.এইচএম সফিকুজ্জামান বলেন, “ই-কমার্সের জন্য নতুন আইন ও কর্তৃপক্ষ গঠনের বিষয়ে একটি সাব-কমিটি হয়েছে। সে সাব-কমিটির রিপোর্টের ওপর নির্ভর করবে নতুন আইন ও কর্তৃপক্ষ গঠন করা হবে কিনা। কমি🐼টি পুরো বিষয়টি পর্যালোচনা করবে। তবে সেটা জানা যাবে আরও এক মাস পর।”
সফিকুজ্জামান বলেন, “ই-কমার্স কর্তৃপক্ষ করতে বেশ সময় লাগে, এখানে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ও অর্থ মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্টতার বিষ𝓰য় আছে। হঠাৎ যদি ছয় মাসের মধ্যে ডিজিটাল কর্তৃপক্ষ করতে বলা হয়- সেক্ষেত্রে অফিস ও অভিজ্ঞতাসহ সার্বিক বিষয়গুলো দ্রুত করা সম্ভব নাও হতে পারে। তবে ডিজিটাল কমার্স সেলকে আমরা শক্তিশালী করব💮ো। আমাদের ভাবনা সাব-কমিটিকে জানানো হয়েছে।”
সফিকুজ্জামান বলেন, “আমাদের জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন আছে, প্রতিযোগিতা কমিশন আইন আছে, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন আছে। বর্তমান আইনগুলো সংশোধন করে নতুন কোনও ধারা-উপধারা 💫সংযꦛোজনও হতে পারে।”
এౠদিকে ই-কমার্সের বর্তমান দুরবস্থা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যে ক্ষতি হয়ে গেছে, হয়ে গেছে। এটা আমরা ফিরিয়ে আনতে পারব না বলে জানিয়েছেন এই অতিরিক্ত সচিব।
বৈঠকে ই-ক্যাব সভাপতি শমী কায়সার ও ব্যারিস্টা🔴র তানজীব উল আলমসহ কমিটির অন্🍨য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।