বর্ষার বন্ধু হচ্ছে ছাতা। ক🍸োথাও যাচ্ছেন, হঠাৎ বৃষ্টি নেমে গেল। ইচ্ছে না থাকার শর্তেও ভিজতে হচ্ছে। কিন্তু সঙ্গে ছাতা থাকলে এই পরিস্থিতি থেকে রেহাই পাচ্ছেন। তাই তো বর্ষা আসার আগেই ছাতা কেনার ধুম পড়ে।
বাজারে মুন, চেরি, শংকর, এটলাসসহ বিভিন্ন ব্যান্ডের ছাতা পাওয়া যায়। চায়না, বার্মা, থাইল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া ও জাপানের ছাতার 🧸বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে। দেশি ব্যান্ড অ্যাটলাস ও শরীফ ছাতা অনেক টেকসই হয়। তবে রং, ডিজাইনে আকর্ষণীয় হওয়ায় তরুণ-তরুণীদের কাছে বিদেশি ছাতার চাহিদা এখন বেশি।
বিভিন্ন নকশার ছাতা পাওয়া যাচ্ছে। মেয়ে ও ছেলেদের ছাতার ধরনও আলাদা হয়। বিশেষ করে ট্রান্সপারেন্ট ✤বা স্বচ্ছ ছাতা কিংবা এক রঙের ছাতার জনপ্রিয়তা বেশি। অনেকে তো পোশাকে সঙ্গে মিল রেখে ছাতার কালেকশন রাখেন। তাদের কাছ✃ে ছাতা ফ্যাশনের অনুষঙ্গ। রোদ-বৃষ্টিতে ছাতা তাদের প্রতিদিনের সঙ্গী।
অনেকেই এখন ছাতা ক🔯িনতে ভিড় করছেন দোকানগুলোতে। কেমন 🌠ছাতা কিনবেন সেই অনুযায়ী বাজেটটাও ঠিক করুন। তবে কম দামি ছাতার কেনার চেয়ে মানে ভালো ছাতা কেনাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
দেশ🍸ি ছাতার দাম কিছুটা বেশি হয়। কারণ, এটি মানে ভালো। তবে চায়না ছাতা ডিজাইনের দিক থেকে বꦬেশ আকর্ষণীয়। দামেও কম। ছাতার টেকসই বা মানের ওপর এর দাম নির্ভর করে।
ছাতার দাম শুরু হয় ১৫০ টাকা থেকে। এক ভাঁজের ছাতা ৩০০ টাকার ম🐭ধ্যেই পাওয়া যায়। দুই ভা🐷ঁজের ছাতাগুলো কিনতে হবে ২০০ থেকে ৬০০ টাকার মধ্যে। বাজারে এখন তিন ভাঁজের ছাতাও পাবেন। এগুলোর দাম পড়বে ৩৫০ থেকে ১২০০ টাকা।
দেশি যে ছাতাগুলো ভাঁজ ছাড়াই বন্ধ হবে সেগুলোর দাম হবে ১৫০ থ꧃েকে ৫৫০ টাকা। এছাড়া ছোট করে ভাঁজ করা যায়, এমন ছাতাগুলোর দাম পড়বে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকা। বড়দের জন্য় ভালো মানের 🎉ছাতা সর্বোচ্চ ২০০০ টাকার মধ্যেই পাওয়া যাবে।