শীতকাল এলেই চারদিকে বিয়ের উৎসব শুরু হয়। আর বিয়ে মানেই দাওয়াত। সে তো বেশ আনন্দের বিষয়। কিন্তু ভাবনা তো শুরু হয়ে যায় বিয়েতে কী পোশাক পরা হবে তা নিয়ে। কেমন করে সাজবেন, রাতের সাজ হলে কেমন হবে, দিনের সাজ হলে কেমন হবে। পোশাক, জুতা জুয়েলারি এসব নিয়ে যেন চিন্তার শেষ নেই। তবে এই ভাবনা দূর করতে চলুন জেনে নেওয়🅘া যাক বিয়ের দাওয়াতে কী পরব▨েন-
চলতি ফ্যাশনে জোর দিতে পারেন
সাজার সময় সবসময় চলতি ফ্যাশনের দিকে খেয়াল রাখুন। জুয়েলারি বা গয়নায় সবসময়ই আধুনিক ডিজাইন করা হয় অলংকারগুলো মাথায় রাখুন সেইভাবে। বিয়ের উৎসবে বাঙালি ঘরানার অলংকার পরাই ☂ভালো। এখন অলংকারের নকশায় কিছুটা পরিবর্তন এসেছে। বিশেষ করে ঝুমকা ও চুড়িতে। সেগুলো ক্যাজুয়াল বা ট্রাডিশনাল সব জায়গাতেই বেশ ভালোভাবে মানিয়ꦛে যায়।
ঝুমকা
সবার কাছেই এখন﷽ বিভিন্ন আকৃতির ঝুমকা অনেক পছন্দের। এগুলো যেমন ওয়েস্টার্ন লুকের সঙ্গে মানিয়ে যায় তেমনি দেশি পোশাকের সঙ্গেও সহজেই পরা যায়। বিয়ের এই মৌসুমে সাজগোজে ঝুমকা অনায়াসে পরা যায়। মুখমণ্ডল, সাজ আর পোশাকের ওপর নির্ভর করে ঝুমকাটি ছোট বা বড় সাইজ পরবেন। মুখ ছোট হলে, সাজ হালকা হলে মাঝারি ঝুমকাই ভালো। আবার বড় ঝুমকা পরলে গলায় কিছু না পরলেও চলে।
নাকে রিং
বিয়ের সাজে একটඣু বড় পাথরꦜের নাকফুল পরে নিন। নাকফুলের রং বেছে নিন পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে। আর ভালো হয় বড় রিং বা নোলক পরলে। বিয়েবাড়ির সাজে নোলক বেশ মানানসই। চাইলে নথও পরতে পারেন।
চুড়ি
শাড়ি বা পোশাকের সঙ্গে হাত ভরে চুড়ি না পরলে মানা🌄য় না। যদি শাড়ি পরেন, তার সঙ্গে মিলিয়ে দুই হাতেই পছন্দের চুড়ি পরুন। চাইলে একহাতে চুড়ি, অন্যহাতে একটু কারুকার্য করা ঘড়ি বা ব্রেসলেট পরতে পারেন। বিয়ের দাওয়াতের জন্য ঝুমকা চুড়ি, বালা বেশি ভালো দেখায়। আর ছোট হাতা বা স্লিভলেস কিছু পরলে একটি বা দুই বাহুতেই বাজু পরতে পারেন।
ফুলের সাজ
বিয়ের সাজে ফুলের ব্যবহার অত্যন্ত মানানসই। বিয়ের যাবতীয় অনুষ্ঠানে যেহেতু ফুল থাকে।তাই বিয়ের দিনে যতো গয়না দিয়েই সাজুন না কেন,𓆉 সঙ্গে লাল টুকট💖ুকে কোনো ফুল দিয়ে সাজলে সবচেয়ে ভালো লাগবে।