আমাদের নানান কাজে বিভিন্ন দেশে ভ্রমণ করার প্রয়োজন হয়। আবার কেউ কেউ বিভিন্ন দেশে চাকরির জন্যে যায়। আর যাদের দেশ বিদেশ দেখার শখ তারা বেড়াতেও যায়। যে কারণেই বিদেশ যান না কেন দেশের বাইরে আপনার পরিচয়কে তুলে ধরতে প্রয়োজন হয় পাসপোর্টের। যে কোন দেশের যে কোন শীর্ষস্থানীয় নেতা হোক বা 🌠সরকারি কর্মকর্তা হোক এক দেশ থেকে আরেক দেশে ভ্রমণের জন্য দরকার পাসপোর্ট।
পাসপোর্টে তার নাম, ঠিকানা, বয়স, ছবি, নাগরিকত্ব ও স্ඣবাক্ষর রয়েছে। এই পাসপোর্টের মাধ্যমে তিনি যে দেশে যাচ্ছেন সেখানে ব্যক্তি নিজের এবং তার দেশের পরিচয় সঙ্🌱গে করে নিয়ে যায়।
তবে বিশ্বে এমন তিনজন ব্যক্তি আছেন যাদের 🐽ভ্রমণে কোনও পাসপোর্ট লাগে না। তারা হলেন- ব্রিটেনের রাজা, জাপানের রাজা এবং রানি। তারা তিন জন ছাড়াও আরও একজনের এই সুবিধা ছিল। চার্লস ব্রিটেনের রাজা হওয়ার আগে রানি এলিজাবেথ পাসপোর্ট ছা♊ড়া বিশ্ব ভ্রমণ করতে পারতেন।
রানি এলিজাবেথের পর চার্লস ব্রিটেনের রাজা হওয়ায় তার দেশের পররাষ্ট্র দফতর সবদেশে একটি নথি প🔯াঠান। যেখানে বলা হয়, চার্লসকে সম্মানের সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় যাতায়াতের অনুমতি দেওয়া হোক। এতে যেন কোনো প্রতিবন্ধকতা না থাকে। এর পাশাপাশি নিরাপত্তার দিকও𒉰 খেয়াল রাখতে হবে।
এলিজাবেথ যখন রানি ছিলেন তখন তার স্বামী প্রিন্🍸স ফিলিপের ছিল কূটনৈতিক পাসপোর্ট। একই রকম ভাবে চার্লসের𒉰 স্ত্রীর ডিপ্লোমেটিক পাসপোর্ট থাকা আবশ্যক।