শ্রীলঙ্কার পররাষ্ট্রমন্ত্রী আলী স📖াবরি সোমবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ভারত-কানাডা কূটনৈতিক দ্বন্দ্বের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বলেন, সন্ত্রাসীরা কানাডায় নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে পেয়েছে এবং দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো কোনো প্রমাণ ছাড়াই আপত্তিকর অভিযোগ তুলেছেন।
ভারতীয় বার্তা সংস্থা এএনআইকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে সাবরি বলেন, তিনি জাস্টিন ট্রুডোর মন্তব্যে ‘আশ্চর্য নন’।🌺 কারণ, ট্রুডো ক্রমাগত ‘আপত্তিকর ও প্রমাণিত বিষয়ে অভিযোগ’ করে চলেছেন।
আলী সাবরি বলেন, “কিছু সন্ত্রাসী কানাডায় নিরাপদ আশ্রয় খুঁজে পেয়েছে। কানাডার প্রধানমন্ত্রী কোনো সমর্থনযোগ্য প্রমাণ ছাড়ℱাই কিছু আপত্তিকর অভিযোগ নিয়ে বেরিয়ে এসেছেন। তারা শ্রীলঙ্কার জন্য একই কাজ করেছে, একটি ভয়ংকর, সম্পূর্ণ মিথ্যা বলা যে শ্রীলঙ্ক🌞ায় একটি গণহত্যা হয়েছিল। সবাই জানে আমাদের দেশে কোনো গণহত্যা হয়নি।”
আলী সাবরি আরও জানান, ট্রুডোর ‘গণহত্যা’ মন্তব্য শ্রীলঙ্কা-কানাডার সম্পর্ককে প্রভাবিত করেছে। তিনি বলেন, “এটি আসলে আমাদের সম্পর্ককে প্রভাবিত করেছে। এ বিষয়ে পররাষ্ট্র মন্♏ত্রণালয়ের অবস্থান ভিন্ন। গ্লোবাল অ্যাফেয়ার্স মন্ত্রণালয় খুব স্পষ্টভাবে বলেছে যে শ্রীলঙ্কা গণহত্যার মধ্য দিয়ে যায়নি, যেখানে প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো একজন রাজনীতিবিদ হিসেবে দাঁড়িয়েছেন এবং বলেছেন যে গণহত্যা হয়েছিল। এটি পরস্পরবিরোধী। যা আমাদের সাহায্য করছ𓃲ে না।”
সাবরি 🌜কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে সার্বভৌম দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপ না করারও পরামর্শ দেন।&nb⛎sp;
জুনে কানাডার সারেতে একটি মন্দিরের বাইরে ভারতে সন্ত্রাসী ঘোষিত হারদীপ সিং নিꦕজ্জারকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
১৮ সেপ্টেম্বর জাস্টিন ট্রুডো খালিস্তান নেতা হারদীপ হত্💝যা🦄র ঘটনায় ভারতের জড়িত থাকার অভিযোগ তোলেন। এতে ভারত-কানাডার সম্পর্কে উত্তেজনা দেখা দেয়।
ভারত অভিযোগগুলোকে ‘অযৌক্তিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত’ বলে প্রত্যাখ্য💮ান করেছে। এ ঘটনাকে🎶 কেন্দ্র করে দেশ দুটি পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার করেছে।