• ঢাকা
  • রবিবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৭ পৌষ ১৪৩১, ২১ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


যুক্তরাষ্ট্রের বিধ্বস্ত ড্রোনটি উদ্ধার করবে রাশিয়া


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: মার্চ ১৬, ২০২৩, ০৪:০৯ পিএম
যুক্তরাষ্ট্রের বিধ্বস্ত ড্রোনটি উদ্ধার করবে রাশিয়া

কৃষ্ণস♑াগরে বিধ্বস্ত যুক্তরাষ্ট্রের এমকিউ-৯ রিপার ড্রোনটির ধ্বংসাবশেষ উদ্ধারের চেষ্টা চালা🌳বে রাশিয়া। এর আগে গত মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) রাশিয়ার যুদ্ধবিমানের ধাক্কায় নজরদারির কাজে ব্যবহৃত ড্রোন সাগরে বিধ্বস্ত হয়।

ব্রিটিশ সংবাদ মাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। এতে বলা হয়, ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ খোঁজার চেষ্টার কথা রাষ্ট্রীয় টিভিতে জানিয়েছেন রাশিয়ার সিকিউরিটি কাউন্সিলের সেক্রেটারি নিকোলাই পাত্রুশেভ। আর এ লক্ষ্যে বৃহস্পতিবার রাশিয়ান জাহাজ দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে।

রাশিয়ার সিকিউরিটি কাউন্সিলের সেক্রেটারি নিকোলাই পাত্রুশেভ বল🏅েন, “এটি আমরা উদ্ধার করতে পারব কি না, তা আমি জানি না। কিন্তু এ কাজ করতেই হবে। আমরা অবশ্যই এটা করব।”

তবে মস্কো ড্রোনটি ধ্বংসের দাবিটি অস্বীকার করেছে। হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র জন কিরবি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রও ড্রোনটির অবস্থান শনাক্ত করতে চায়। এটি কখনো উদ্ধার করা সম্ভব না হতে পারে- এমন ꦿআশঙ্কাও প্রকাশ করেন তিনি।

ইউক্রেইন যুদ্ধ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ও এর পশ্চিমা মিত্রদের সঙ্গে আগে থেকেই রাশিয়ার উত্তেজনার মধ্যে ঘি ঢেলেছে মার্কিন ড্রোন বিধ্বস্তের এই ঘটনা। ড্রোন বিধ্বস্তের ঘটনায় রাশিয়ার সমালোচনা করে যুক্তরাষ্ট্র বলছে, রুশ যুদ্ধবিমানের কর্মকাণ্ড ছিল ꦐবেপরোয়া, অপেশাদার। ইউক্রেইনে রাশিয়ার পুরোদস্তুর আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য নজরদারি বিমান মিশন জোরদার করেছে। যদিও এ অভিযান সবসময় আন্তর্জাতিক আকাশসীমাতেই চালানো হয়।

এর আগে মঙ্গলবার রাশিয়ার একটি যুদ্ধবিমানের ধাক্কায় যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনীর একটি ড্রোন কৃষ্ণসাগরে বিধ্বস্তཧ হয়। ধাক্কায় নজরদারির কাজে ব্যবহৃত এমকিউ–৯ রিপার নামের ওই ড্রোনটির প্রপেলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল বলে জানিয়েছিল দেশটির সামরিক বাহিনী।

যুক্তরাষ্ট্রের ইউরোপীয় কমান্ড এক বিবৃতিতে বলেছে, কৃষ্ণসাগরের ওপর দিয়ে রাশিয়ার দুটি এসইউ-২৭ যুদ্ধবিমান এবং যুক্তরাষ্ট্রের 🐟একটি রিপার ড্রোন উড়ছিল। এ সময় একটি যুদ্ধবিমান ‘ইচ্ছাকৃতভাবে’ ড্রোনটির সামনে যায় এবং সেটির ওপর কয়েকবার জ্বালানি তেল ফেলে✅। এরপর যুদ্ধবিমানটি ড্রোনের ‘প্রোপেলারে’ আঘাত করে। এতে ক্ষতিগ্রস্ত ড্রোনটি কৃষ্ণসাগরে বিধ্বস্ত করার সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয় মার্কিন বাহিনী।

Link copied!