পার্লামেন্টে অধিবেশন চলার সময় সরকারি ও বিরোধী দলের আইনপ্রণেতারা একꦜটি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে বিতর্ক শুরু করেন। এক পর্যায়ে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হতে থাকে। শেষ অবধি এতটꦕাই উত্তেজিত হয়ে পড়েন আইনপ্রণেতারা যে, মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন। কিল–ঘুষি, মারামারি ও ধস্তাধস্তি শুরু করেন।
ঘটনাটি ঘটেছে শুক্রবার (১৭ মে) তাইওয়ানের পার্লামেন্টে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পার্লামেন্টে অধিবেশন চলার সময় একটি সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে বিতর্ক শুরু করেন সরকারি ও বিরোধী দলের আইনপ্রণেতারা। এরপর তা মারামারিতে রূপ নেয়﷽।
সিসিটিভির ভিডিও ফুটেজে দেখা 𓆉যায়, নতুন সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে ভোট শুরুর আগেই পার্লামেন্ট কক্ষের বাইরে বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন কয়েকজন আইনপ্রণেতা। এক পর্যায়ে একে অপরকে ধাক্কা দেন।
পরে তারা স্পিকারের আসনের চারপাশে উঠে আসেন। কেউ কেউ ধাক্কা দিয়ে সহকর্মীকে মেঝেতে ফেল দেন। কেউ আবার টেবিলের 💛ওপর উঠে পড়েন। তবে এমন মারামারি বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। কিছুক্ষণ পরই পরিস্থ🔴িতি স্বাভাবিক হয়।
চলতি বছ☂রের জানুয়ারিতে নির্বাচিত হওয়া তাইওয়ানের প্রেসিডেন্ট লাই চিং আগামী সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেবেন। তবে পার্লামেন্টে লাইয়ের দল ডেমোক্রেটিক প্রগ্রেসিভ পার্টির (ডিপিপি) সংখ্যাগরিষ্ঠতা নেই।
এ কারণে সরকার গঠন করতে অন্যান্য ছোট দলগুলোর সঙ্গে জোট করার চেষ্টা করছেন লাই চিং। এমন পরিস্থিতির মধ্যে পার্লামেন্টে প্রভাব বাড়াতে বিরোধী দলের নেতারা কয়েকটি সংস্কার প্রস্তাব দিয়েছেন। সেই সংস্কার প্রস্তাব ঘ꧒িরেই মারামারিতে জড়িয়ে পড়েন এমপিরা।