ই🐠সরায়েলের দক্ষিণাঞ্চল💫 ও তেল আবিব শহরকে লক্ষ্য করে গাজা উপত্যকা থেকে কয়েকটি রকেট ছোড়া হয়েছে। রোববার (৩১ ডিসেম্বর) মধ্যরাতে খ্রিষ্টীয় নববর্ষ উদ্যাপনের সময় এ হামলা হয়।
ঘটনাস্থলে নিযুক্ত এএফপির সাংবাদিকেরা এ𒈔 কথᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚᩚ𒀱ᩚᩚᩚা জানিয়েছেন।
এএফপির সাংবাদিকেরা বলেন, গতকাল মধ্যরাতে ইসরায়েলের দক্ষিণাঞ্চলে প্রথম হামলাটি হয়। এর এক মিনিট পর তেল আবিবকে লক্ষ্য করে হামলা চালানো হয়। তারা আরও বলেন, ঘটনার সময় তেল আবিবে বিমান হামলাজনিত সতর্কসংকেত বাজানো হয়। ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ব্যবহার করে রকেটগু🅠লো প্রতিহত করা হয়।
গতকাল মধ্যরাতে নববর্ষ উদ্যাপন করতে অনেক মানুষ রাস্তায় জড়ো হয়েছিলেন।ꦦ ঘটনার সময় সতর্কসংকেত পেয়ে অনেকেই নিরাপদ আশ্রয়ে চলে যান। কেউ কেউ আবার উৎসব চালিয়ে যেতে থাকে🌳ন।
তেল আবিবের একটিবারের সামনে বন্ধুদের সঙ্গে নববর্ষ উ꧟দ্যাপন করছিলেন গ্যাব্রিয়েল𓂃 জেমেলম্যান। এএফপিকে তিনি বলেন, “আমি আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিলাম, যেন আমি প্রথমবার ক্ষেপণাস্ত্র দেখছি। এটা ভয়ংকর।”
হামাসের সামরিক শাখা ইজ্জেদিন আল-কাসেম ব্রিগেড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও প্রকাশ❀ করেছে। ওই ভিডিওতে ইসরায়েলে হামলার দায় স্বীকার করেছে তারা।
ইজ্জেদিন আল-কাসামꩲ ব্রিগেড আ♑রও বলেছে, বেসামরিক মানুষদের বিরুদ্ধে ইসরায়েল যে হত্যাযজ্ঞ চালাচ্ছে, তার বিরুদ্ধে বদলা নিতে এম ৯০ রকেট ব্যবহার করেছে তারা।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী হামলার খবরটি নিশ্চিত করেছে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে তারা লিখেছে, ইসরায়েলে রকেট ಌহামল🙈ার মধ্য দিয়ে ২০২৪ সাল শুরু করেছে হামাস।
ꦛহামাস পরিচালিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বলেছে, গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল যখন অনবরত বোমা হামলা চালিয়ে যাচ্ছে, তখনই এ রকেট হামলা হলো। ইসরায়েলে গত ৭ অক্টোবর হামলা চালায় হামাস। ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের হিসাব অনুসারে, ওই হামলায় ১ হাজার ১৪০ জনের মতো নিহত হয়েছেন। এর জবাবে গাজায় সেদিন থেকেই হামলা শুরু করে ইসরায়েল। চলমান এসব হামলায় এ পর্যন্ত ২১ হাজার ৮২২ জন নিহত হয়েছ✱েন। তাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু।