শ্রীলঙ্কায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষে দেশজুড়ে কারফিউ জারি করা হয়েছে। শনিবার (২১ সেপ্টেম্বর) রাত𒅌ে ৮ ঘণ্টার জন্য কারফিউ ঘোষণা করে দেশটির পুলিশ।
শ্রীলঙ্কার পুলিশ জানিয়েছে, ‘জনসাধারণের নিরাপত্তার 🌞কথা বꦯিবেচনা’ করে কারফিউ ঘোষণা করা হয়েছে।
এর আগে দেশটির নির্বাচন কমিশন এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে দেশটির ইতিহাসে ‘সবচেয়ে শান্তিপূর্ণ’ বলে মন্তব্য করে। নির্বাচন কমিশনের 🦩এ ঘোষণার অল্প সময় পরে পুলিশ কারফিউ ঘোষণা করে।
শনিবার সকাল ৭টা ভোটগ্𒁃রহণ শুরু হয়ে শেষ হয় বিকেল ৪টায়। আজ রোববার ফল ঘোষণার কথা রয়েছে।
এবার ভোট পড়েছ𒐪ে প্রায় ৭০ শতাংশ। কিন্তু নির্বাচনের মহাপরিচালক সামান 🦄শ্রী রত্নায়কের বরাতে হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, এবার ভোট গ্রহণের পরিমাণ শেষ পর্যন্ত ৭৫ শতাংশে দাঁড়াতে পারে। ২০১৯ সালে দেশটির সর্বশেষ প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোট পড়েছিল ৮৩ দশমিক ৭২ শতাংশ।
শ্রীলঙ্কার এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে মোট প্রার্থী ছিলেন ৩৯ জন। তবে ভোট গ্রহণ শেষে এখন আলোচনায় তিনজনের নাম শোনা যাচ্ছে। তাদের মধ্যে একজন বর্তমান প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে। দ্বিতীয়জন বিরোধী♏ দল সঙ্গী জন বালাওয়াগার (এসজেবি) নেতা ও গুপ্তহত্যার শিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট রানাসিংহে প্রেমাদাসার ছেলে সাজিথ প্রেমাদাসা। তৃতীয়জন একসময় মার্ক্সবাদী হিসেবে পরিচিত ন্যাশনাল পিপলস পাওয়ার পার্টির নেতা অনুড়া কুমারা দিশানায়েকে।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের নতুন আইন অনুযায়ী, একজন ভোটার তিন প্রার্থীকে ভোট দিতে পারেন। কোনো একজন প্রার্থী কমপক্ষে ৫০ শতাংশ বা এর চেয়ে বেশি ভোট ꦗপেলে, তাক𒆙ে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে। আর কোনো প্রার্থী ৫০ শতাংশ ভোট না পেলে সবচেয়ে বেশি ভোট পাওয়া দুই প্রার্থীর মধ্যে দ্বিতীয় দফা (রান-অফ) ভোট হবে।