মাত্র ৪৫ দিনের মাথায় লিজ ট্রাসের ক্ষ๊মতা ত্যাগের পর যুক্তরাজ্যে 💞আবার শুরু হয়েছে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের দৌড়। তবে এবারের নির্বাচনে ভোট দেবেন কেবল কনজারভেটিভ পার্টির এমপিরা। তবে এই ভোটের প্রয়োজন না-ও হতে পারে।
নির্বাচনে দাঁড়াতে প্রত্যেক প্রার্থীর প্রয়োজন হবে অন্তত ১০০ এমপির সমর্থন।ꦕ এমপিরা তিনজন প্রার্থিতাপ্রত্যাশীকে সমর্থন জানাতে শুরু করেন রোববার (২৩ অক্♈টোবর)।
বরিস জনসন বিদায় নেওয়ার পর এবার সমর্থন পাওয়া🔯র লড়াই হচ্ছে ঋষি সুনাক ও পেনি মরডান্টের মধ্যে। কনজারভেটিভ পার্টির এমপি আছেন ৩৫৭ জন। তার মধ্যে ১৫৬ জন এমপির সমর্ꦇথন নিয়ে নিজের প্রার্থিতা ঘোষণা করেছেন সুনাক। তবে প্রার্থী হতে মরডান্টের এখনো প্রয়োজন ৭৫ এমপির সমর্থন।
বরি꧟স জানিয়েছেন, প্রার্থী হওয়ার মতো যথেষ্ট সমর্থন তার ছিল, তবে লড়াইয়ের জন্যꦡ এই সময়কে প্রতিকূল হিসেবে দেখছেন তিনি। তার মতে ১০২ জন এমপি তার সমর্থনে আছে। তবে কেবল ৬০ জনই তার পক্ষে সমর্থন ঘোষণা করেছেন। বরিসের সমর্থকরা এবার ঋষি অথবা মরডান্টের পক্ষে তাদের রায় দিচ্ছেন। বেশির ভাগই ঝুঁকছেন ঋষির দিকে।
এখন মাঠে আছেন দুজন। তবে পাল্লা ভাꦓরী ঋষি সুনাকের। আজ যুক্তরাজ্যের স্থানীয় সময় ২টায় বা বাংলাদেশের স্থানীয় সময় ৭টায় শেষ হবে সমর্থন জানানোর পালা। এই সময়𝕴ের মধ্যে মরডান্ট ১০০ এমপিকে পাশে না পেলে বিনা নির্বাচনেই সুনাক হবেন পার্টির প্রধান তথা যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী।
তবে মরডান্ট প্রার্থী হওয়ার শর্ত পূরণ করতে পারলে হবে নির্বাচন। তখন এমপিরা দুজনের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নেবেন। আর নির্বাচিত ব্যক্তিই নেতৃত্ব দেবেন যুক্তরাজ্যের সরꦐকারকে।
গত ২ সেপ্টেম্বরের নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টির সদস্যরা ফিরিয়ে দিয়েছিলেন ঋষি সুনাককে। প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে সাবেক এই অর্থমন্ত্রী𒁃 প্রায় ২⛄০ হাজার ভোটে হেরে যান প্রতিদ্বন্দ্বি লিজ ট্রাসের কাছে।
সূত্র: বিবিসি, গার্ডিয়ান