• ঢাকা
  • বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর, ২০২৪, ৪ পৌষ ১৪৩১,

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


প্রেমের গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন তটিনী


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: মার্চ ৫, ২০২৪, ০৪:৩০ পিএম
প্রেমের গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন তটিনী
ইয়াশ রোহান ও তানজিম সাইয়ারা তটিনী। ছবিঃ সংগৃহীত

এই তো কিছুদিন আগের কথা। হঠাৎ করেই নজর কাড়ে ছোট পর্দার অভিনেতা ইয়াশ রোহান ও অভিনেত্রী তানজিম সাইয়ারা তটিনীর ফেসবুক স্ট্যাটাস। ফেসবুকে পোস্ট করা তাঁদের ছবি ও লেখাগু💜লো ছিল একই রকম। তারপরই সোশ্যালে এ নিয়ে নানা ধরনের মন্তব্যের ঝড় তুল♔তে থাকেন নেটিজেনরা। অনেকেই আবার শুভকামনাও জানান তাদের। চাউর হতে থাকে ইয়াশ-তটিনীর মধ্যকার প্রেম ও বিয়ের কথা।

ফেসবুকে পোস্ট করা একই ধরমের ছবিতে দেখা যায় বেশ রোমান্টিক দৃষ্টিতে অভিনেতার দিকে তাকিয়ে আছেন তটিনী। আর ইয়াশ দূরের কিছু 🍃একটা দেখাচ্ছেন অভিনেত্রীকে। দু’জন🔯ের পোস্টেই ক্যাপশনে লেখা ছিল, ‘ওহে কী করিলে বলো, পাইব তোমারে, রাখিব আঁখিতে আঁখিতে।’

ইয়াশ-তটিনীর এ পোস্ট নিয়ে নানা সমালোচনা ও চর্চা হতে থাকে। এ ব্যাপারে দেশের একটি সꦫংবাদমাধ্যমকে তটিনী বলেন, আসলে এটা ইচ্ছাকৃত ছিল। আমরা একসঙ্গে রাফাত মজুমদার রিংকুর একটি নাটকে কাজ করেছি। ওই নাটকের প্র🌟চারণার জন্য একসঙ্গে পোস্ট করা হয়েছে ছবিটি।

দু’জনের একসঙ্গে এমন ছবি ও পোস্টে নেটিজেনরা নানা মন্তব্য করছেন। সেসব অবশ্য উপভౠোগ করছেন তারা। কিন্তু প্রেম ও বিয়ের গুঞ্জনকে একদমই পাত্তা দিচ্ছেন না অভিনে🐈ত্রী। তার ভাষ্যমতে, আমাদের এই সম্পর্ক শুধু অভিনয়ের সূত্রে।

তটিনী বলেন, আমরা প্রথমবার যখন একসঙ্গে কাজ শুর♛ু করি, ওই সময় থেকে দর্শকরা আমাদের꧋ কাজগুলো ব্যাপক পছন্দ করতে থাকেন। তখনও দর্শকরা আমাদের নিয়ে নানা কথা বলতেন। শুরুতে কিছুটা ভ্যাবাচেকা খেতাম। তখন মনে হতো, আসলে এসব ব্যাপারে কী বলব বা কী ব্যাখ্যা দেব, তা ভেবে পেতাম না। কেননা, দর্শকদের বোঝানো তো সহজ নয়।

এ অভিনেত্রীর ভাষ্যমতে―তখন থেকেই তাদের নিয়ে ভক্তদের আগ্রহ-কৌতূহলগুলো দারুণ উপভোগ করেন তিনি। অভ্যস্তও হয়ে গেছেন। কী ব্যাখ্যা দেবেন, যা নেই, তা নেই। নিজেদের মধ্যে ভালো বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। দর্শকরা তাদের নিয়ে কথা বলেন, প্রশংসা করেন এটাকে ইতিবাচকভাবে দেখেন। তটিনী বলেন, আমরা ধারাবাহিকভাবে একসঙ্গে এত কাজ করি, অভিনয়ের মাধ্যমেই আমাদের সংযোগ হয়ে গেছে। আমাকে অভিনয়ে খুবই হেল্প করেন ভাইয়া। আর আমিও জুনিয়র হিসেবে ভাইয়াকে সেই জায়গা থেকে যথেষ্ট সম্মান করি।
 

Link copied!