• ঢাকা
  • শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ৫ আশ্বিন ১৪৩১, ১৬ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হবে ‘মাইটি আফরিন’


সংবাদ প্রকাশ ডেস্ক
প্রকাশিত: জানুয়ারি ২১, ২০২৪, ০৮:০২ পিএম
ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হবে ‘মাইটি আফরিন’
‘মাইটি আফরিন-ইন দ্যা টাইম অফ ফ্লাড’ ছবির একটি দৃশ্য। ছবি: পরিচালক সৌজন্যে

ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শনী হতে যাচ্ছে বিশ্বে⛄র বিভিন্ন দেশে 🐲অ্যাওয়ার্ডপ্রাপ্ত বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ‘মাইটি আফরিন-ইন দ্যা টাইম অফ ফ্লাড’।

আগামী ২৫ জানুয়ার🎐ি ২২তম ঢাকা আন্তর্জাতিক ꦗচলচ্চিত্র উৎসবে বিকেল ৫টায় জাতীয় জাদুঘরের বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব অডিটোরিয়ামে চলচ্চিত্রটির প্রদর্শনী হবে।

বাংলাদেশ, ফ্রান্স ও গ্রিসের যৌথ প্রযোজনায় নির্মিত এই সিনেমাটি ইতোমধ্যেই বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে এবং বিভিন্ন নাম করা চলচ্চিত্র উৎসবে অফিসিয়ালি প্রদর্শিত হওয়ার পাশাপাশি ဣইটালির জিফোনি ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল, গ্রিসের সালানোকি ফিল্ম ফেস্টিভ্যালসহ এশিয়া ও ইউরোপের বিভিন্ন চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা চলচ্চিত্রের পাশাপাশি বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ৭টি পুরস্কার অর্জন করেছে ও ১২টি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছে।

চলচ্চিত্রটি নিয়ে ভেরাইটি ম্যাগাজিন, সিনে ইউরোপা, ফেস্টিভ্যাল স্কোপ, টাইমস অফ ইন্ডিয়া, স্ক্রীন ডেইলি, বিজনেস ডক ইউরোপ, সিনেমা ফেম, ইউনিফ্রান্স, মর্ডান টাইমস, ফিল্ম ভার্ডিকট, আই ফর ফিল্মসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্বনামধন্য ম্যাগাজিন ও চলচ্চিꦦত্র বিষয়ক ওয়েবসাইটে আর্টিকেল প্রকাশিত হয় এবং আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছে।

বর্তমানে চলচ্চিত্রটি আইএমডিবি রেটিং এ ৮.১ পয়েন্ট নিয়ে অবস্থান করছে। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান এইচ এম প্রোডাকশন, ইন্টারন্যাশনাল একাডেমি অফ ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া ও গ্রিসের এ আর প্রোডাকশন এর যৌথ প্রযোজনায় চলচ্চিত্রটি নির্মাণ হয়েছে। চলচ্চিত্রটি বিশ্বব্যাপি বিপণন বাণিজ্য ও প্রদর্শনীর কাজে আমেরিকার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি ꦇকার্গো ফিল্মস অ্যান্ড রিলিজিং নিযুক্ত রয়েছেন।

চলচ্চিত্রটিতে কে♊ন্দ্রীয় চরিত্রে আফরিন নামের ১২ বছরের মা-বাবা একটি এতিম মেয়ের জীবন সংগ্রামের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব ও তার ফলে প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও বন্যার ভয়াবহ চিত্র ফুটে উঠেছে। পাশাপাশি এই গল্পের মধ্য দিয়ে বন্যার ফলে উপকূল বা নদী তীরবর্তী মানুষের বাস্তুহারা হওয়া ও শহর কেন্দ্রিক মানবতর জীবনযাপনের চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।

গল্পটি যেমন ঢাকা শহরে পাড়ি জমানো ঘর൲বাড়িহীন অসংখ্য মানুষের জীবন সংগ্রামের কথা তুলে ধরেছে তেমনি আবহমান গ্রাম বাংলার নদ-নদী ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের চিত্র তুলে ধরেছে। সিনেমাটি ২২ তম ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব এর এশিয়ান কম্পিটিশন সেকশনে চূড়ান্ত প্রতিযোগিতায় মনোনীত হয়ে ⛄সেরাদের তালিকায় থাকার দৌড়ে এগিয়ে আছে।

Link copied!