আলো🌟চিত-সমালোচিত কনটেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম বলেছেন, দেশের সোনালি চলচ্চিত্র ধ্বংসের দায় কোনোভাবেই মামুনুর রশীদরা এড়াতে পারেন না।
শুক্র𝕴বার (৩১ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে নিজের ভেরিফাইড🐓 ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে তিনি এ মন্তব্য করেন।
হিরো আলম বলেন, “বছর বছর সরকারের অনুদানের কোটি কোটি টাকায় চলচ্চিত্র বানিয়েও সিনেমাহলগুলো টেকাতে পারেনি রুচিবান সংশ্লিষ্টরা। হাজার হাজার সিনেমা হলের সঙ্গে জড়িত লাখো মানুষ বেকার হয়েছেন। তাদের রুটি রুজির🍎 দায়িত্ব মামুনুর রশীদরা নেননি। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র আগে কলকাতা কপি করত। সোনালি চলচ্চিত্রকে এ দেশের রুচিবোধবান পরিচালক আর অভিনেতারা ধ্বংস করেছেন। সেই দায় মামুনুর রশীদরা কোনোভাবেই এড়াতে পারেন না। ডিজিটাল যুগের সঙ্গে মামুনুর রশীদরা ও যাদের রুচি সমস্যা তারা রুচি ফেরাতে পারেনি। এটা তাদের ব্যর্থতা।”
নাট্যজন মামুনুর রশীদ ও হিরো আলম বিষয়ক বিতর্কের সূত্রপা💮ত হয় রোববার (২৬ মার্চ)। সেদিন মামুনুর রশীদ এক সাক্ষাৎকা෴রে বলেন, “রুচির দুর্ভিক্ষের কারণে হিরো আলমের সৃষ্টি হয়েছে।”
এর জবাবে সোমবার (২৮ মার্চ) হিরো আলম বলেন, “১৮ কোটি মানুষের দেশে রুচির দুর্ভিক্ষের কারণ হিস🅷েবে একমাত্র আমাকে দায়ী করা যায় না। যারা ‘রুচিবান’ রূপে নিজেদের দাবি করেন, তাদেরও অনেক দায় রয়েছে। আমি একের পর এক আক♏্রমণের শিকার হচ্ছি। আমি আত্মহত্যা করলে তারাই (রুচিশীলরা) দায়ী থাকবেন।”
এরপর বুধবার (২৯ মার্চ) গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষ𝔍াৎকারে মামুনুর রশীদ বলেন যে, রুচির দুর্ভিক্ষ প্রসঙ্গে তিনি এককভাবে হিরো আলমকে নিয়ে কিছু বলেননি। বিরাজমান সার্বিক পরিস্থিতির কথা বলেছেন। তিনি আরও বলেন, “রুচির দুর্ভিক্ষ কথাটি আমার নয়। এটি বহু আগে শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন বলে গেছেন।”
তিনি সেদিন আরও বলꦚেন, “রুচির দুর্ভিক্ষ যা এখন সব ক্ষেত🥃্রে দেখা যাচ্ছে। এর মধ্যে রাজনীতি আছে। শিক্ষা খাত আছে। আমাদের সংস্কৃতি আঙ্গিনাও এর বাইরে নয়।”