নির্মাতা মো⛦স্তফা সরয়ার ফারুকী সবসময় ক্যামেরার পেছনেই কাজ করেছেন। এ নির্মাতা নিজে কখনও অভিনয়ের পথ মাড়াননি। অবশেষে নিজের পরিচালনায় অভিনয়ে এলেন ফারুকী। খবরটি সবারই জানা। তবে এবার জানা গেল, তার অভিনীত সেই সিনেমাটির মুক্তির তারিখ!
চরকি প্রযোজিত ফারুকী অভিনীত প্রথম ওয়েব ফিল্মটির নাম ‘সামথিং লা🌃ইক অ্যান অটোবায়োগ্রাফি’, সংক্ষেপে এটিকে বলা হচ্ছে ‘অটোবায়োগ্রাফি’। নিজের পরিচালনায় সিনেমাটির চিত্রনাট্য যৌথভাবে লিখেছেন ফারুকী ও অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা!
সিনেমাটির 🌞প্রযোজনা সংস্থা জানিয়েছে, আ൩গামী৩০ নভেম্বর ঘরে বসেই চরকি-তে দর্শক প্রতীক্ষিত এই ওয়েব ফিল্মটি দেখতে পারবেন।
এর আগে, ‘অটোবায়োগ্রাফি’র পৌনে দুই মিনিটের ট্রেলারে প্রকাশিত হয়। যেখানে দেখা যায়, একজন নামকরা অভিনেত্রী তিথি এবং নির্মাতা ফারহানের চরিত্রে অভিনয় করেছেন তিশা-ফারুকী! ফারহান-তিথির দাম্পত্য জীবনের পাশাপাশি ট্রেলারে উঠে আসে বার বার ফারুকীর সিনেম𓂃া সেন্🧸সর বোর্ডে আটকে দেয়ার বিষয়টিও!
ওয়েব ফিল্মটি বুসান ও মুম্বাইয়ের দুই গুরুত্বপূর্ণ উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছে।🐷🌃 পেয়েছে প্রশংসা।
অটোবায়োগ্রাফি’ প্রসঙ্গে মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, ‘‘পঁচিশ বছর ধরে কাজ করছি। নানা রকম গল্প বলার চেষ্টা করেছি। সেগুলোর একেকটা একেক রকমভাবে মানুষ🦂কে স্পর্শ করেছে। কোনোটা বেশি, কোনোটা হয়তো কম। অভিনয় কেমন হওয়া উচিত, কোন গল্প বলা জরুরি–এসব নিয়ে সারাক্ষণই নিরীক্ষা করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু যে কাজটা কখনোই করার চেষ্টা করিনি, সেটা হলো অভিনয়।’’
এ নির্মাতার ভাষ্য: “আমি এবং তিশা দুজনই জানি ‘অটোবায়োগ্রাফি’ সিনেমাটি লেখার সময় থেকেই যে, এখানে আমাদের দুজনকেই অভিনয় করতে হবে। প্রথমদিকে এটা নিয়ে আমার মধ্যে ইতস্তত ভাব ছিল। কারণ, অভিনয় একটা ভালনারেবল কাজ। আর এই গল্পে অভিনয় তো আরও ভালনারেবল ব্যাপার। রেদওয়ান রনি গল্প শোনার পর বলল, বস, এই ক্যারেক্টার আপনাকেই করতে হবে। তারপরও আমার সংশয় না কাটলে তিশা আমাকে হেল্প করে সিদ্ধান্ত নিতে। ♏ও (তিশা) বলে, ‘এই গল্প তুমি জীবনে একবারই করতে পারꦅবে। করে ফেলো, প্লিজ!’ তার পর তো বাকিটা ইতিহাস…।”
চরকি প্রযোজিত ‘মিনিস্ট্রি অব লাভ’ এর ১২টি সিনেমার একটিꦛ ফারুকী ‘অটোবায়োগ্রাফি’। সিনেমায় ফারুক𝓰ী-তিশা ছাড়াও অভিনয় করেছেন ইরেশ যাকের, শরাফ আহমেদ জীবন প্রমুখ।