শিল্পী সমিতির নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদকে পদে চিত্রনায়িকা নিপুণ আক্তারকে হারিয়ে জয়ী হয়েছিলেন অভিনেতা মনোয়ার হোসেন ডিপজল। তাদের দুজনের জয়-পরাজয়ের মধ্য🐼ে ভোটের ব্যবধান ছিল ১৬।
নির্বাচনের পরপরই ডিপজলকে ফুলের মালা গলায় পরিয়ে বরণ করে নেন পরাজিত প্রার্থী নিপুণ। তবে মাস ঘুরতেই সুর পাল্টে যায় অভিনেত্রীর। নির্বাচনে অনিয়মের অভিযোগ🤪 করে আদালতে রিট করেন তিনি।
নিপুণের সেই রিটের পরিপ্রেক্ষিতে সমিতির সাধারণ সম্পাদক পদটিতে স্থগিতাদেশ দেন আদা𓆏লত। পরে ডিপজলের দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞার আদেশ স্থগিত করেন চেম্বার আদালত। ফলে শিল্পী সমিতির সম্পাদক পদে ডিপজলের দায়িত্ব পালনে বাধা নেই বলে জানান আইনজীবীরা।
প্রথমে ডিপজলকে ‘অশিক্ষিত’ বলে মন্তব্য করেন নিপ💦ুণ। এর জবাবে নিপুণের পেছনে বড় শক্তি আছে বলে মন🔯্তব্য করেন ডিপজল। দুজনের তর্কের লড়াই এখানেই থামেনি।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে এই নায়িকাকে নিয়ে আবারও ম🐻ুখ খুলেছেন ডিপজল। তিনি বলেন, “নিপুণকে চলচ্চিত্র ইন্ডাস্ট্রিতে এনে আমি ভুল করেছিলাম। আমার এখন মনে হয়, আমি ভুল করেছিলাম। তাকে আমি আর চিনি না।”
ডিপজল বলেন, ‘শিল্পী সমিতির চেয়ারে টাকাপয়সা বলে কিছু নাই। এটা একটা ইজ্জত। আমার নির্বাচন করার ইচ্ছে ছিল না। তবুও নির্বাচন করলাম। কারণ গতবার অনেক অনিয়ম দেখেছি। যে কারণে এবার সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করলাম।”
এই খল অভিনেতা বলেন, “নিপুণের মূল ব্যবসাটা কী? আমি যে সিনেমা করছি, এটাই কি আমার মূল্য ব্যবসা? না, এটা আমার মূল্য ব্যবসা না। শুনলাম, উনি💃 পার্লার দিয়েছেন। কী পার্লার এটা? সেই পার্লারে গিয়ে আপনারা দেখেন, সেটা কেমন পার্লার। সেখানে কী হয়।”
২০২২-২৪ সালের নির্বাচনেও সাধারণ সম্পাদকের পদ নিয়ে মামলা চলে উচ্চ আদালতে। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে দায়িত্ব পালন করেন নিপুণ। তখন প্রাথমিক ফলে সাধারণ সম্পাদক꧟ পদে জায়েদ খানকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।