• ঢাকা
  • শুক্রবার, ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৪, ২১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ৫ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Songbad Prokash

ইনস্টাগ্রাম

টুইটার


লিংকডইন

পিন্টারেস্ট

গুগল নিউজ


বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত


বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
প্রকাশিত: অক্টোবর ৫, ২০২৪, ০২:১৮ পিএম
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত

‘শিক্ষকের কণ্ঠস্বর; শিক্ষায় নতুন সামাজিক অঙ্গীকার’—🍸এ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিশ্ব শিক্ষক দিবস পালিত হয়েছে। শনিবার (৫ অক্টোবর) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‍্যালি শুরু হয়। র‍্যালিটি🃏 বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ এবং প্রশাসনিক ভবনের সামনে এসে শেষ হয়।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. হারুন-অর-রশিদের স🍒ঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র উপদেষ্টা ড. ইলিয়াস প্রামাণিক, শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. বিজন মোহন চাকী এবং আইকিউএসি পরিচালক প্রফেসর ড. মো. তাজুল ইসলামসহ বিভিন্ন বিভাগের সম্মানিত শিক্ষক।

এ সময়  আইকিউএসি পরিচালক প্রফেসর ড. মো তাজুল ইসলাম বলেন, “শিক্ষকদের মান, মর্যাদা, এবং কাজের স্বীকৃতির জন্যই শিক্ষক দিবস পালনের মূল উদ্দেশ্য। শিক্ষকদে🎶র নিয়োগ, বেতন-ভাতা এবং কর্মপরিবেশ সম্পর্কে ইউনেস্কোর একটি সুপারিশ রয়েছে। তবে দুঃখজনকভাবে আমাদের দেশে শিক্ষকদের বিভিন্নভাবে বঞ্চিত করা হচ্ছে। বিদেশে শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন-ভাতা নির্ধারণ করা হয়, কিন্তু বাংলাদেশে সেই সুবিধা নেই। আমꦜরা শিক্ষকেরা আমাদের শিক্ষার্থীদের দেশপ্রেমিক ও সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলে দেশের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারি।” 

ছাত্র উপদেষ্টা ড. ইলিয়াস প্রামাণিক বলেন, “আমরা যে পরিবর্তনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি, তাতে বর্তমান সরকার শিক্ষকদের বিশেষ প্রাধান্য দিচ্ছে। সরকারের উপদেষ্টা পর্যায়েও আম🐬াদের শিক্ষকদের ভূমিকা রয়েছে, যা আমাদের জন্য একটি ইতিবাচক সময় বলে মনে করি। যদি এ বিশ্ববিদ্যালয় সঠিকভাবে পরিচালিত হয়, তবে ভবিষ্যতে দেশ উন্নতির পথে অগ্রসর হবে। অন্যথায়, আমরা অন্ধকারের দিকে ধাবিত হতে📖 পারি।”

শিক্ষক সমিতির সভাপতি ড. বিজন মোহন চাকী বলেন, “সরকার পরিবর্তনের পর আমরা লক্ষ্য করেছি যে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের ক্ষতিগ্রস্ত করা হয়েছে, যা আমি মনে করি অত্যন্ত অনুচিত। শিক্ষকদের ওপর আক্র𒅌মণ ছিল অধিক মাত্রায়। শিক্ষকদের মর্যাদা রক্ষার্থে একটি জাতীয় কর্মসূচি প্রণয়ন করা উচিত, যা আমাদের সামাজিক পরিস্থিতির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে এবং একটি শক্তিশালী শিক্ষা ব্যবস্থা গড়ে তুলবে। এর মাধ্যমে শিক্ষকদের মর্যাদা যেমন সুরক্ষিত হবে, তেমনি শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষায় অগ্রগতি ত্বরান্বিত হবে।

Link copied!